Wednesday, January 20, 2016

গৃহ শিক্ষিকার কাছে চোদন বিদ্যা শিক্ষা

আমি বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান। বাবা বিশাল বড় ব্যবসায়ী, পরিচয় দেওয়া বাতুলতা। মা ছিলেন গৃহিণী, তবে আমি যখন এস এস সি তে পড়ি তখন মা মারা যান। বাবা ব্যাবসায়ের চাপে আর বিয়ে করেন নি। বাসায় আমাকে একা থাকতে হত। এজন্যই বুঝতে পারার পর থেকে ইন্টারনেটে যৌনতার দিকে আগ্রহী হয়ে পড়ি। ইন্টারমিডিয়েট পড়ার সময়ই আমার যৌনতা বিষয়ক জ্ঞানে কোন কমতি ছিল না। যৌবনজ্বালা (ঠিক যৌবনজ্বালা বলা যায়না বটে – কৈশোরজ্বালা, হেঃ হেঃ) মেটাতাম হাত মেরে। একসময় তাতেও বোর হয়ে গেলাম, চাইতে লাগলাম একটা রিয়েল যোনি।
মাথায় ঠিক আইডিয়া আসছিল না। ক্লাসের মেয়েগুলো খুব মুডি, ওদের সাথে লাগানোর মত সুযোগও নেই। কি করা যায় ভাবতে ভাবতে এক জিনিয়াস আইডিয়া এলো। বাবাকে ধরলাম আমাকে একটা বড়বোন এনে দিতে। সেটা কিভাবে? আমার চেয়ে বয়সে কিছু বড় একটা ভার্সিটি পড়ুয়া মেয়ে এনে দিতে বললাম, অবশ্যই হ্যান্ডসাম মাসিক বেতনে। সে সবসময় আমাদের বাসায় থাকবে, পড়াশোনা করবে আর আমার সাথে খেলবে। বাবা রাজী হলেন, হয়ত আমার বিশাল একাকীত্ত্বের কথা ভেবেই। আমার আনন্দ আর দেখে কে। পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেয়া হল, আমি আর বাবা ভাইভা নিয়ে একটা অসাধারন সুন্দরী মেয়েকে আমার বোন হিসেবে এপয়েন্টমেন্ট দিলাম। ইংরেজীতে busty বলতে যা বোঝায় মেয়েটি, সরি মেয়েটি বলছি কেন, নিপা ওরফে আপু ছিল তাই। ৫’৪” লম্বা, ৩৪-২৪-৩৪ মাপের অদম্য গড়ন, দুধে আলতা রঙ, নির্মল চেহারা আপুর। আমি প্রথম দেখা থেকেই পছন্দ করে ফেলেছি।
পাঠকদের কাছে আমার মনোবাসনা এখনো ক্লিয়ার না হলে বলে নিই। আমি এই ফন্দি করেছি শুধুমাত্র সেক্স করার সুবন্দোব্যস্ত করার জন্য; বাকিটা উপরি লাভ আর কি।
আপু আমার সাথে সখ্যতা গড়ে তুলল, ঠিক যেন নিজের ভাই। আমাকে হাতে তুলে খাইয়ে দিত, রাতে চুলে হাত বুলিয়ে ঘুম পাড়িয়ে দিত, ‘লক্ষী ভাই, সোনা আমার” ইত্যাদি বলে ভাসিয়ে দিত। আমি অতিমাত্রায় addicted হয়ে পড়লাম তার প্রতি। তবে চোদার কথা কিন্তু ভুলিনি, বরং মূহুর্তে মূহুর্তে কামনা আরো চাগিয়ে উঠত। যখন খাইয়ে দিত আমি ওর কোলে শুয়ে পড়তাম। ওর কমলার মত বুবসগুলো থেকে সুন্দর মেয়েলী গন্ধ ভেসে আসত। রাতে ঘুম পাড়াতে আসলে আমি আপুর খুব ক্লোজ হয়ে শুতাম। মাঝে মধ্যে ওর বাহুতে মাথা রেখে শরীরের ভেতর প্রায় সেঁধিয়ে যেতাম। ওর দেহের উষ্ণতার বাইরে বের হতে ইচ্ছে হতোনা কোনমতেই।
আমি সময় নিচ্ছিলাম, একটু একটু করে। হয়ত আজ ওর বাহুতে শুয়েছি, কাল ওর উপর হাত রেখেছি – এভাবে। এখন ওর সাথে কথাবার্তায় ফ্রি হতে হবে।
গত কয়েকটা দিন ধরে আপু বেশি কাছে আসছে না। এই অবস্থা যখন লক্ষনীয় পর্যায়ে চলে গেল তখন আমিই আপুর ঘরে গেলাম।
-কি হয়েছে তোমার?
-কিছু হয়নি বাবু, শরীরটা একটু খারাপ লাগছে এই যা।
-আশ্চর্য! আগে বলনি কেন? আমি এখুনি ডাক্তার আনাচ্ছি।
-না না, ডাক্তার লাগবে না। এমনিতেই ঠিক হয়ে যাবে।
-কি এমন সমস্যা যে ডাক্তার লাগবে না, এমনিতেই ঠিক হয়ে যাবে?
-বুঝবি না।
-বুঝবো না কেন? আমাকে বাচ্চা মনে কর?
-বাচ্চাই তো – আদুরে গলায় বলল আপু, ওরে আমার লক্ষী সোনা। বলে চিবুকে টকাস করে একটা চুমু খেল।
আমি কিন্তু ঠিকই বুঝেছি, সেইসাথে এই সুবর্ণ সুযোগটাও হাতছাড়া করছি না। জিজ্ঞেস করলাম – কি হয়েছে বলনা, আমার খুব টেনশন লাগছে।
-বুঝলি না গাধা, এগুলো মেয়েলী সমস্যা, ঠিক হয়ে যাবে।
-মেয়েলী সমস্যা কিরকম? [আমি just ভান করছি হেঃ হেঃ]
-প্রতিমাসে মেয়েদের period হয়, এসময় শরীর খারাপ থাকে।
এরপর অনেক চাপাচাপি করে ওর মুখ থেকে এ সম্পর্কে সব কথা আদায় করলাম এবং সেদিনের মত ক্ষ্যান্ত দিলাম।
আপু পরের দু’দিনে স্বাভাবিক হয়ে গেল। আমাদের পাতানো ভাই-বোনের অমৃত সম্পর্ক আগের মত চলতে লাগল। কিন্তু ভাই, কামনা হল মানুষের মৌলিক তাড়নার একটি। একে সহজে নিবৃত্ত করা যায় না। আমিও পারবো না। তাই আবার Attempt নিলাম ফ্রি হবার।
এমন একটা মুভি পছন্দ করলাম যেটাতে খুব হালকা সেক্স দৃশ্য আছে। আমার কম্পিউটারে চালিয়ে পজ দিয়ে রাখলাম। যেই মাত্র আপু ঘরে ঢুকবে, প্লে দিয়ে দেব। প্ল্যান মত জিনিসটা হল। আপু দেখে কিছু বলল না। যেন দেখতে পায়নি এমন ভঙ্গিতে ঘর গুছাতে লাগল। আমি বাধ্য হয়ে rewind দিয়ে আবার চালালাম। এবার আপু মুখ খুলল।
-কি দেখিস এসব?
আমি উত্তরে কেবল ফিক করে হাসলাম। আপু এসে আমার হাত থেকে মাউসটা নিয়ে বন্ধ করে দিল। বলল- এগুলো দেখতে নেই।
-Come on আপু, এই জিনিসগুলো আমি কিছুই জানি না। আমাকে দেখতে দাও।
-এমনিতেই জেনে যাবি।
-কে শেখাবে আমাকে?
-কেন? তোর বউ?
-একটা বোকার মত কথা বললে। এখনকার মেয়েদের যে অবস্থা তাতে আমার মত গবেটকে পেলে ডিভোর্স দিয়ে চলে যাবে। শিখতে হবেনা কিছু?
এরপর আপু বেশ কিছুক্ষন চুপ।
-ঠিক আছে, আমি শেখাব। এখন পড়তে বস।
আমি অবশ্য বাধ্য ছেলের মত উঠে গেলাম। কেন জানি না এমন হয়েছে আমি আপুর কথা ফেলতে পারি না। তবে আমার মাথায় শয়তানি বুদ্ধি আঁটতেই লাগল। আপু একবার রুম থেকে চলে গিয়ে ঘন্টাখানিক পর হালকা নাশতা নিয়ে আসে। তখন কথাটা পাড়লাম।
-আপু!
-হুঁ…
-ফার্স্ট লেসনটা আজকেই দিয়ে দাও না…
আপু একদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকল কিছুক্ষন। এরপর অনেকক্ষন, যেন এক যুগ পর একহাতে আমার চুল ধরল, আরেক হাতে ওর ওড়নাটা সরিয়ে দিল।
বিশ্বাস করুন পাঠক, ওর এহেন মূর্তি আমি আর আগে দেখিনি। ওড়নাটা সরিয়ে দিতেই যেন যৌবনটা ঠিকরে বেরিয়ে আসতে চাইল। অবাক চোখে দেখলাম ওর কমলা লেবুর মত দুধ দুটো, পৃথিবীর সব জ্যামিতিক গড়নকে হার মানায়। নিচে ব্রা পরেনি হয়ত, তাই খুব কোমল লাগছিল। বোঁটা দুটো তীক্ষ্ণ হয়ে ভেসে উঠেছিল। তবে ব্রা পরেনি বলেও ও দুটো স্থানচ্যূত হয়নি। শূন্যে ঝুলে থাকার মত ঝুলে রয়েছে, উন্নত ও উদ্ধত। আমি সব ভুলে হারিয়ে গেলাম…
আপু ধীরে ধীরে আমার মাথাটা ধরে ওর বুকে লাগাল। গোপন গন্ধটা নাকে আসতেই আমার মাথাটা ঘুরে ওঠে। আমি আর শ্বাস নিতে পারি না। জামা ভেদ করে বৃন্ত দুটোর স্পর্শ পাই গালে। ওর হার্টবিট বেড়ে যাওয়া টের পাই। আমার মাথাটা ধরে সে বুকের উপর ঘষাতে থাকে। প্রতিবার ঘর্ষনের সময় ওর বোঁটাগুলো সরে যাচ্ছিল আমি তাও টের পেলাম।
এবার আমার পালা। ওর বাঁধনের মধ্যেই মাথাটা ঘুরিয়ে সম্মুখবর্তী করলাম। আলতো করে চুমু দিলাম বোঁটায়। শিহরিত হল আপু। আমার মুখ আরো দেবে গেল পেলব দুধে শক্ত করে চেপে ধরায়। ক্রমাগত চুমু খেয়ে চলেছি, এবার চুষতে শুরু করলাম। আপু স্থির থাকতে পারছে না, পারছি না আমিও। আমার নিচের যন্ত্রটা লাফাতে শুরু করেছে। আপু ধরে রেখেছে আমাকে, কিন্তু ওর শরীর মোচড়ানো দেখে মনে হচ্ছিল বাঁধন ছেড়ে যেতে চাচ্ছে আমার কাছ থেকে। আমি দু হাত দিয়ে ওর কোমর জড়িয়ে ধরলাম, সত্যিই বন্দি করলাম ওকে। এবং চোষন লাগালাম আরো জোরে। আপু পেছনে বেঁকে পড়ল। চোখ অনুভবে বুজে এসেছে। হঠাৎ আবার ঝটকা মেরে আমার দিকে ঝুঁকে পড়ল। খোলা চুলগুলো এসে ঢেকে দিল আমার মাথা। মৃদু সুবাস আসছে চুল থেকে। ঝুঁকে আমার চুলে চুমু খেতে লাগল আপু। চেপে ধরছে আরো জোরে। বাঁধনে ঢিল দিলাম না আমিও।
বুকের বৃন্তের উপরিভাগের জামাটা ভিজে গেছে। এবার আমি কুটকুট করে কামড় দিচ্ছি। ওর গলা দিয়ে হালকা শীৎকার বেরিয়ে এলো – আঃ…

কলিংবেলের আওয়াজ, আপু এক ঝটকায় আমাকে ছেড়ে দিয়ে সরে গেল। ওড়নাটা পরে দৌড়ে চলে গেল অন্য ঘরে। আমি দরজায় আগমনকারীর
চোদ্দগুষ্ঠী উদ্ধার করছি মনে মনে, নিশ্চই পেপারওয়ালা হবে। পেপারটা দরজার নিচে দিয়ে গড়িয়ে দিয়ে চলে গেছে।
সেদিন সারাদিন আর আপুর দেখা মিলল না।
আমি সুযোগ খুঁজছি বটে, তবে যে হন্যে হয়ে খুঁজছি তা না। এর মধ্যে আপু নরমাল হয়ে গেছে, আমিও যেন কিছুই হয়নি এমনি ভাবে আছি। বাবার অফিসে চাপ কম। তাই পরের উইকেন্ডে আমরা গ্রামে বেড়াতে যাব। আপুও যাবে। এটাকে একটা সুযোগ মনে করে তীর্থের কাকের মত বসে রইলাম।
শুক্রবার সকালে খুব ভোরে উঠেই লাফালাফি শুরু করে দিলাম যাবার জন্য। বাধ্য হয়ে বাবা বেশ সকাল সকাল স্টার্ট করল। ড্রাইভারের পেছনে বাবা, তার পেছনের সারিতে আমি ও আপু। পুরোটা রাস্তা আমি আপুর কোলে শুয়ে শুয়ে এলাম, আপুর গোপনাঙ্গের খুব কাছে। ভাগ্য খারাপ, যে গন্ধের আশায় ছিলাম তা পাইনি। তবে নিচ থেকে ওর বুকের আদর্শ শেপটা দেখতে দেখতে গিয়েছি। গাড়ির ঝাঁকুনিতে বুকের নাচন মনোলোভা। মাঝে দু-তিনবার ওর মেদহীন পেটে চুমু খেয়েছি খুব নরমভাবে। হয়তো টের পায়নি।
বৃষ্টির দিন, আমরা পৌঁছানোর পরপরই বৃষ্টি শুরু হয়ে গেল। আমি আর আপু অনেক মজা করলাম। বিকেল বেলা ঘুমাব, একটা দূরের রুমে গিয়ে আমি একটা চাদর গায় দিয়ে শুয়ে পড়লাম, আপু আসছে। মিনিট পাঁচেক পর আপু এসে দরজা লাগিয়ে দিল। রিমঝিম বৃষ্টি চলছেই বাইরে। পরিবেশটা চিন্তা করে পুলক জেগে উঠল।
আপু বিছানার পাশে আসতেই আমি ওকে জাপটে ধরে ফেললাম। আমার গালে কপালে ও অসংখ্য চুমু খেতে লাগল। বিনিময়ে আমিও দিলাম এবং হাত ধরে আমন্ত্রণ জানালাম বিছানায়, চাদরের নিচে আসার জন্য। আপু ওড়নাটা খুলে রেখে ভেতরে চলে এলো। এখনো আদর করে দিচ্ছে।
আপু ফিসফিস করে জিজ্ঞেস করল “কখনো লিপকিস করেছিস?”
আমি বললাম “তুমি আমার লাইফে প্রথম মেয়ে।”
“আয় শিখিয়ে দিচ্ছি” বলে আমার চিবুকটা উঁচু করল সে, “এটা তোর সেকেন্ড লেসন।”
আমি দেখলাম আপুর গোলাপ ফুলের পাপড়ির মত ঠোঁট দুটো এগিয়ে আসছে। আমার কাছে মনে হল সময় যেন স্থির হয়ে গেছে। যখন ঠোঁট স্পর্শ করল ততক্ষনে আমি চোখ বুজে ফেলেছি আবেশে। গরম নিশ্বাস আমার গালে আছড়ে পড়ছে। আমি সাড়া দিতে শুরু করলাম।
সুদীর্ঘ চুমুর পর দুজনে চোখ খুললাম যেন এইমাত্র মাতাল ঘোর কাটল। পরমূহুর্তে আমি আপুকে আঁটসাট করে জড়িয়ে ধরলাম। আপুও আদুরে ভঙ্গিতে আমার পিঠে হাত বুলিয়ে দিতে লাগল। আমার হাতটা ছিল ওর জীপারের ঠিক উপরে। ওটা ধরে ধীরে ধীরে খুলতে শুরু করলাম। আপুর গরম নিশ্বাস আমার ঘাড়ে লাগছে। বৃষ্টি হচ্ছে বাইরে। পুরোটা চেইন নামিয়ে দিয়ে অপর হাতটা দিয়ে বুকের উপরের জামাটা নিচে টানলাম, নেমে গিয়ে সুদৃশ্য গিরিখাতটা ভেসে উঠল। আমার এহেন প্রচেষ্টা দেখে আপু হেসে উঠল। টেনে ধরে নিজেই সাহায্য করল। আমি সেখানে নাক-মুখ রাখলাম। অন্ধকার এবং মিষ্টি একটা গন্ধ। চুমু খেলাম সেখানে। আপু হাতটা এনে আমার মাথায় ধরল, আরেকটু আপন করে নিল আমাকে। কিছুক্ষণ পর পিঠে হাত দিয়ে ব্রা টা খুলে নিলাম। খাপছাড়া হতেই লাফিয়ে বেরিয়ে গেল দুধ দুটো। আমি মুখে পুরে নিলাম। আহ…হ… আপুর গলা চিরে বেরিয়ে এলো। চেপে ধরল মাথাটা আরো জোরে। একটা হাত সরিয়ে নিয়ে আমার উরুসন্ধিস্থলের খোঁজে হাতড়াল। যখন জীপারটা খুলে নিয়ে ভেতরে হাত গলাল, মানে আমার যন্ত্রে টাচ করল, বিদ্যুত প্রবাহ খেলে গেল আমার শরীরে। ওর বুক থেকে আমি মুখ সরিয়ে নিলাম। আপু অবাক দৃষ্টিতে তাকাল – কি হল?! আমি কিছু না বলে একটা ঢোক গিললাম, আপু হাসল। বিছানা থেকে পিঠ ছেড়ে উঠে এলো সে। চাদরটা সরিয়ে দিল গা থেকে। থ্রি কোয়ার্টার প্যান্টটা একটানে নিচে নামিয়ে দিল। এবার আমি একটা মেয়ের সামনে পুরো নগ্ন। আমার কেমন জানি অসহায় লাগল, আপুর চোখে দুষ্টু হাসি। “চুপচাপ শুয়ে থাক” বলল সে। ঘষটে ঘষটে একটু পেছনে চলে গেল সে, উঠে বসল আমার হাঁটুর উপরে। মুঠোর ভেতর এতক্ষন যাবৎ আমার দন্ডটা নিয়ে খেলছে, একটা রডের গরম টুকরার মত হয়ে আছে ওটা। দন্ডটা ধরে উপর নিচে জোরে খেঁচ লাগাল আপু। কখনো জোরে কখনো আস্তে।
এবার ধীরে ধীরে মুখটা নামিয়ে আনল নিচে, আমি বুঝলাম না উদ্দেশ্য কি। তাকিয়ে একবার ভুরুটা নাচিয়েই ঝপ করেই বাড়াটা নিজের মুখে পুরে নিল। আমার শরীরের প্রতিটা অনু দূর্ঘটনার মত দ্রুত প্রতিক্রিয়া করল, টলে উঠলাম আমি। শরীরের প্রতিটা শিরা দপদপ করে লাফাতে শুরু করল। আপু নিবিষ্ট মনে বাড়াটা চুষতে লাগল। আমার দিকে তাকিয়ে দেখছে। কিন্তু আমি যে আর আমি নেই, গলাকাটা মুরগীর মত হাঁসফাঁস করছি। আপু দেখে আরো খুশি হয়ে উঠল। ঘস…ঘস… শব্দ উঠছে। আপুর চুলে হাত দিলাম, একটু আটকাতে চাইলাম ওর ক্ষিপ্রতা। আর কিছুক্ষন একই জিনিস করে গেলে আটকাতে পারব না।
আপু অনেকক্ষন আমাকে স্বর্গীয় সুখ দিয়ে গেল। যখন মনে হল আর পারব না, ভেতরে ছুটোছুটি শুরু হয়ে গেছে, তখন ওর মাথা ধরে তুলে ফেললাম। হাতে ধরে নিয়ে এলাম কাছে। গভীর আগ্রহে একটা চুমু খেলাম ওর ঠোঁটে। শরীরটা ছেড়ে দেয়ায় আমার বুকের উপর পড়ল সে। মাঝখানে দলিত হল ওর পেশল দুধ দুটো। গড়ান মেরে ওকে নিচে নিয়ে এলাম। কপালে একটা হালকা চুমু দিয়ে নিচে নেমে যাচ্ছি, বুক থেকে শুরু করে দু ইঞ্চি পরপর চুমু দিয়ে। ওর গুপ্তধনটার কাছে পৌঁছে গেছি। সুন্দর করে ক্লীন শেভ করা, একটা কামনা উদ্রেককর উতাল গন্ধ, ভেতরে একটা পশুকে জাগিয়ে তুলল। কিছুটা সময় কেবল মুগ্ধ চোখে যোনির দিকে তাকিয়েই থাকলাম, বাস্তবে দেখা এই প্রথম এটা। আপু একটা হাত এগিয়ে আনল, চিরে ধরল যোনিটা। ভেতরে অমোঘ আকর্ষণময়ী গোলাপী আভা। আমি আর থাকতে পারলাম না। জিভ বের করে রাখলাম ওই চিরেতে। আপু শিস দিয়ে উঠল। চিরটা এক হাতে ধরে রেখে আরেক হাত আমার মাথায় নিয়ে আসল। আমি উপর থেকে নিচে চেটে চলেছি, মাঝে মাঝে চুষে দিচ্ছি, কখনো শক্ত করে আবার কখন নরম ভাবে। ওর ক্লাইটোরিসটাতে যতবার জিভ লাগাচ্ছিলাম ততবার কেঁপে কেঁপে উঠছিল। আপু উত্তেজনায় কি করবে বুঝে উঠতে পারছে না। বুঝলাম ও পুরোপুরি দুনিয়ার বাইরে; ওর শীৎকার আমার কানে মধু ঢালছে। পাগলের মত হাঁপাচ্ছে, উঠানামা করছে সুন্দর বুকটা। খামচে ধরছে বিছানা অথবা আমার পিঠ। একসময় আপুও পারল না, সমস্ত শক্তি দিয়ে চেপে ধরল আমাকে। বুঝতে পারলাম জল খসছে ওর। আমি চোখ তুলে সেই অসাধারন অভিব্যক্তিটা দেখতে চেষ্টা করলাম। কি অসাধারণ! কি অভিনব! উত্তেজনায় সে পিঠ ছেড়ে উঠে গিয়েছিল, পর্বটা শেষ হতে ধপ করে পড়ল। আবার উঠে সোজা হয়ে বসল। আমার মাথাটা সরিয়ে নিয়ে পরম আদরে জড়িয়ে ধরল বুকে, চুমু খেল এখানে সেখানে।
এক মিনিট পর, আপুকে ধরে শুইয়ে দিয়েছি। আমি চলে গেছি ওর যোনির পাশে। পা দুটো আমার কোমরের পাশ দিয়ে ছড়িয়ে দেয়া। আপু ওর দুধ নিয়ে খেলা করছে। আমি বাড়াটায় একটু থুতু লাগিয়ে ওর চিরের কাছে সেট করলাম। চোখে চোখে তাকালাম ওর, সেখানে প্রশ্রয়। ওর যোনির ভেতর ঢুকিয়ে দিলাম বাড়াটা। ব্যথায় আপুর মুখটা হা হয়ে উঠল, যত যাই হোক, ও এখনো কুমারী। একটু সময় দিলাম, আপু দু হাত দিয়ে আমার বুকে ঠেলছে যেন বের করে দিতে চাইছে আমাকে। আমি অগ্রাহ্য করে ঠায় হয়ে থাকলাম। ওর হাতে হাত ধরলাম। একটু বের করে আনলাম, পরমুহূর্তেই আবার এক ঠাপে ঢুকিয়ে দিলাম। আপুর চেহারায় স্পষ্ট ব্যাথার ছাপ পড়ল। আরেকটু ঝুঁকে এলাম ওর দিকে। এখনো ঠাপানো শুরু করিনি। আরেকটু সময় দিচ্ছি। এই ফাঁকে চুমু খেলাম আপুর ঠোঁটে ও মুখে। দীর্ঘ চুমুর ভেতর ঠাপাতে শুরু করলাম। ব্যাথা প্রকাশক শব্দগুলো বের হতে পারছে না চুমু খাচ্ছি বলে, তবে সে চুমুতে সাড়াও দিতে পারছে না। গতি বাড়াচ্ছি ক্রমে। পুরোটা ঢুকাতে পারছিলাম না, একটা সময় পুরোটাই ঢুকে গেল। আপুকেও একটু নিষ্ক্রান্ত মনে হল। এখন সে উপভোগ করতে শুরু করেছে। আমি গতি আরো বাড়ালাম। যখন একটা rhythmয়ে চলে এল তখন ওর শরীরটা নিয়েও খেলতে লাগলাম। দুধগুলো উপর নিচে অবিরাম দুলছে, মেয়েলী শরীরটা মোচড় খাচ্ছে। বৃষ্টির মধ্যেও শুনতে পাচ্ছি ঠাপানোর শব্দ। আপু অল্প অল্প গোঙাচ্ছে। ওর সবকিছু দেখে আমার মনের ভেতর কেমন ভালবাসা জন্মাল।
আপু আমাকে সরিয়ে দিল। উঠে হাঁটুতে আর দুই হাতে ভর দিয়ে আসন নিল। আমি পেছন থেকে দৃশ্যটা দেখে সামলাতে পারলাম না। ওর চিরেটা এভাবে আরো গভীর মনে হল, যেন অপেক্ষা করে আছে। মাথার চুল গুলোকে একটা ঝাঁকি মেরে সরিয়ে দিল। আমি এগিয়ে এসে আরেকটু থুতু মেখে ভরে দিলাম। এবার পচ করে ঢুকে গেল। আপু গুঙিয়ে উঠল- আহ…যোনি। মার আমাকে, আরো জোরে মার লক্ষীসোনা। মেরে ফাটিয়ে দে। বলে সে তলঠাপ দিতে লাগল। আমি ওর সুগঠিত পাছাটা ধরে গতিটা আরো বাড়িয়ে দিলাম। আপুর খিস্তি চরমে উঠেছে। “আঃ আঃ… জোরে, আরো জোরে, এই কুত্তা আরো জোরে….আঃ আঃ…”

আপুর বোধ হয় ঘনিয়ে আসছে। আমি অনুমান করে সর্বশক্তি দিয়ে ঠাপ মারতে লাগলাম। একটা হাত নিচে নামিয়ে এনে ওর যোনি মর্দন করতে লাগলাম। আপু পাগল হয়ে যাচ্ছে। ঝড়ের মাতন শুরু হয়ে গেল আমাদের মধ্যে। আপু সামনের হাত ভেঙে বুক দিয়ে শুয়ে পড়ল, কাজেই আমাকে আরেকটু ঝুঁকতে হল। এবার ঠাপগুলো আরো গভীরে গিয়ে লাগছে। ও ক্রমাগত হাঁপিয়ে যাচ্ছে। ঠাপের চোটে উঁচু করে রাখা পাছা ধীরে ধীরে নেমে যাচ্ছে। আমিও সেভাবে আরো ঝুঁকে যাচ্ছি। একসময় আমাকে দু’হাত দিয়ে ঠেস দিতে হল, কিন্তু আমি অবিরাম ঠাপিয়েই যাচ্ছি। আপু বিছানার চাদর মুঠি করে ধরে মুচড়ে দিচ্ছে। বাড়িয়ে দিল শীৎকারের আওয়াজ। একটা হাত ঢুকিয়ে দিল পেটের নিচ দিয়ে ওর নিজ যোনিতে। ক্লাইটোরিসে উন্মাদের মত ঘষছে। “আঃ আমার হয়ে গেল, হয়ে গেল….” বলে সহসা পুরো ভেঙে গেল আপু। আমিও ওর উপর পড়ে গেলাম বলে বাধা পড়ল। “থামিস না, থামিস না, লক্ষী ভাই আমার, কর, আরো জোরে, আহ….” ওর যোনীর ভেতরের দেয়াল আচমকা কামড়ে ধরল। প্রায় সাথে সাথেই আমারও শেষ মুহূর্ত ঘনিয়ে এলো। নিজের তাগিদেই পাশবিক শক্তি দিয়ে ঠাপাতে লাগলাম। আপু ভীষণ চিৎকার করে নেতিয়ে পড়ল, জলে ভিজে গেল আমার যৌনাঙ্গের সমস্ত এলাকা। এদিকে আমিও “আপু, নে ধর…” বলে ছেড়ে দিলাম। অনুভব করলাম বিশাল একটা স্রোতের মত ঢেউ যেন আছড়ে পড়ছে। আমার শরীরটা ধনুকের ছিলার মত টান টান হয়ে গেছে, যেন ছিঁড়ে যাবে। কিছুই দেখতে পাচ্ছিনা চোখে, শুধু সীমাহীন অনন্য উত্তেজনা…

জীনের যৌবন

মাজেদা বেগমের বাড়ী রসুলপুর গ্রামে। সাধারণ সাদামাটা গৃহস্ত ঘরের মেয়ে সে। লেখাপড়া প্রাথমিক বিদ্যালয় পযৃন্তই শেষ। দেখতে বেশ সুন্দর। গায়ের রং বেশ ফর্সা, শুদ্ধ ব্যকরণের শরীর, উচ্চতা পরিমিত। বিয়ে হয়েছে কম বয়সে। স্বামী প্রবাসী। এখন বয়স খানিকটা বেড়েছে। দুই সন্তানের মা হলেও শরীরের ভাঁজ নষ্ট হয়নি। জ্বালা ধরানো যৌবন এখনো অনেক পুরুষের ঘুম হারাম করার জন্য যথেষ্ট। স্বামী নুরুল ইসলাম বিদেশে থাকার কারণে মাজেদাও উন্মুখ থাকে পুরুষের সঙ্গ পেতে। পাড়া প্রতিবেশি অনেক ছেলে বুড়ো অনেকের সাথেই তার ভাল সম্পর্ক। তবে চটি টাইপের কথাবার্তা আর মাঝে মধ্যে মানুষের চোখ ছাপিয়ে হাত ধরাধরি, দু’একবার দু’একজনের অতি আগ্রহের কারনে বুকে দু’একটা টিপ খাওয়া ছাড়া তেমন কোন বড় যৌন সম্পর্ক কারও সাথে হয়ে ওঠেনি। আনেকেই বলে স্বামী বিদেশে থাকলে নাকি, মহিলারা কারও না কারও সাথে অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পরে। কিন্তু মাজেদার ক্ষেত্রে তা হয়ে ওঠেনি। যদিও মাজেদা অনেকবার সেরকম পরিস্থিতির কাছে গিয়েও ফিরে এসেছে। একবার সালাম ভাই ওর ঘরে ঢুকে জড়িয়ে ধরে ঠোটেঁ চুমু খাওয়া, আর দুহাত দিয়ে ওর ফুলে ওঠা স্তনদুটো ব্লাউজের ওপর দিয়েই জোরে জোরে টিপতে শুরু করলো। মাজেদা বাধা দিয়েও তাকে সরাতে পারছিল না। আসলে ও যে পুরোপুরি বাধাও দিচ্ছিল তাও নয়। ওর কেমন যেন ভাল লাগছিল। অনেকদিনের অভুক্ত উদর যেমন গোগ্রাসে খাবার খেতে চায় কিন্তু কখনো অতিরিক্ত খাবরে আবার তা উগলে আসে- ঠিক তেমনি, ওর ইচ্ছে হচ্ছিল সালাম ভাই ওর ঠোটেঁ, গলায়, ঘারে, কোমড়ের ভাজেঁ, নাভীতে, তলপেটে চুমু খেয়ে, স্তনদুটো টিপে, বোটা চুষে, গুদে আঙ্গুল চালিয়ে খাড়া ধনটা ওর গুদে ভরে দিক। কিন্তু পাশাপাশি এও মনে হচ্ছিল এটা কি ঠিক হচ্ছে? ঠিক বেঠিকের চেয়ে কেমন যেন ভয়ও হচ্ছিল- যদি কেউ দেখে ফেলে। একসময় ওদের যাত্রা ভঙ্গ হল ওর প্রতিবন্ধী বাচ্চাটার ঘুম ভেঙ্গে যাওয়ার পর। সালাম ভাইও দৌড়ে পালালো। মরিয়ম ওর প্রতিবন্ধী বাচ্চাটাকে আদর করা শুরু করলো। ও বুঝতে পারলো এইটুকুতেই ওর অবস্থা বেগতিক। ওর পেটিকোট ভিজে গেছে যৌনরসে। অনেকদিন ধরে সহবাসহীন থাকার ফলে এত তারাতাড়ি এই স্খলন। মাজেদার দুই বাচ্চার মধ্যে ছোট বাচ্চাটা প্রতিবন্ধী। বাচ্চাটা যখন ছোট ছিল তখন ওর প্রতিবন্ধীতা টের পাওয়া যায়নি। যখন বাচ্চাটার বয়স পাঁচ বছর পেরুল তখন টের পাওয়া গেল সে কথা বলতে পারছিল না, হাটার মধ্যে জড়তা ছিল ইত্যাদি উপসর্গগুলো দেখা দিল। গ্রমের মানুষরা বলল ওকে জ্বীনে ধরেছে। হাসেম কাকা এক ফকিরের সন্ধান দিল যে এই ধরনের জ্বীন তাড়াতে ওস্তাদ। পাশের গ্রামের রহিম মিয়ার ছেলেকে এরকম জীনের হাত থেকে বাচিয়েঁছে ওই ফকির। তবে তার কিছু খরচা পাতি আর নিয়ম কানুন আছে। যেগুলো ঠিকমতো পালন না করলে জ্বীন আবার আসবে। তাই কিছু সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। অনেক সময় জ্বীন দেহ বদল করে অন্য কারো শরীরে আশ্রয় নিতে পারে। তখন সে উল্টোপাল্টা বলতে পারে। তবে সেকথা বিশ্বাস করা যাবেনা। এরকম আরও নিয়ম কানুন আছে, যদি ফকিরকে ডাকা হয় তবে উনিই সব বলে দিবেন। মাজেদা বাচ্চার সুস্থতার জন্য সবই করতে পারেন। তাই স্বামী, শাশুড়ী ও মুরুব্বিদের অনুমতি নিযে হাসেম চাচাকে ফকির ডাকার জন্য বললেন। সেদিন ছিল বৃহস্পতিবার। অমাবশ্যার রাত্রী। আসরের পরে মাগরীবের আগে ফকির বাবা এলেন মাজেদার বাড়ী। সাথে দাড়ি গোঁফওয়ালা আরও তিনজন শক্তপোক্ত পুরুষ একই রকম দেখতে এবং দুজন মধ্যবয়সী শক্তপোক্ত মহিলা। সবার পরনে সাদা লুঙ্গি, পাঞ্জাবী, মাধায় পাগড়ী। মহিলারা সাদা শাড়ী। বাড়ীতেঢুকে ওরা সবাই ওদের সাথে আনা মাদুর পেতে বগোল হয়ে বসে পরলো। নীচু স্বরে জিকিরের মতো করতে শরু করলো। একসময় একজন দলনেতা একজন পুরুষের কানে কানে কি যেন বললো। সেটা শুনে সহকারী ফকিরটি হাসেম চাচাকে ডেকে বললো একটা ঘর খালি করে দিতে যেখানে আগরবাতী জ্বলতে থাকবে, মোমবাতি মজুদ রাখতে হবে, কিছু দড়ি রাখতে হবে যাতে জ্বীন যদি অতি উত্তেজিত হয়ে পরে তাহলে বাঁধতে হবে। এছারা আরও কিছু উপকরণ লাগবে যা আগে থেকেই তৈরী ছিল। ওরা সবাই ওখানে গিয়ে বসলো। ঘরের মাঝখানে একটা বিছানা পাতা, আর তার চারদিকে গোল করে ছোট ছোট দস্তরখানা বিছিয়ে সবাই বসে পরলো। ততক্ষণে মাগরীব পেরিয়ে রাতের আঁধার নামতে শুরু করেছে। মোমবাতির আলোয় টিনের দোচালা ঘরের ভেতরটা ঈষত আলোকিত। ধুপবাতি জালিয়ে ঘরটা ধোঁয়াময়। ফকির বাবা এবার জিজ্ঞাসা করলো বাচ্চার সাথে কে থাকবে? হাসেম চাচা বললো, বাচ্চার মা।: তারে আইতে কও।
মাজেদা সামনে গেল। – সালামালেকুম।
: অলাইকুম সালাম। জ্বীন আসার পর তোমার ছেলে ছটফট করতে পারে, আবার এমন হইতে পারে সে ঘুমায়া যাইতে পারে, জ্বীন তোমার উপর ভর করতে পারে। তুমি সহ্য করতে পারবা?
: জ্বী হুজুর যত কষ্টই হোক আমি সহ্য করতে পারুম।
: আমাগো মতো চারজনের সমান শক্তি হইতে পারে জ্বীনের, সহ্য করতে পারবা?
: পারমু হুজুর।
: ঠিক আছে তয়লে তুমি গোসল কইরা, তারপরে অজু করবা। আর সাবধান যখন জ্বীন আইবো তখন কেউ যেন ঘরে না ঢোকে, ঢুকলে জ্বিনের হাতে মাইর খাইতে পারে, কেউ যেন টিনের ফুটা দিয়া উকিঁ না দেয়। তয়লে চোখ কানা হইয়া যাইতে পারে। আমি আবার সাবধান কইরা দিলাম জ্বীন আইলে কেউ যেন উকিঁ না দেয় আর ঘরে না ঢোকে।
মাজেদা যত্ন করে গোসল করে ছেলেকে নিয়ে ঘরে ঢুকে মাঝখানের বিছানায় বসলো। ওকে ঘিরে বসে আছে চারজন ফকির আর দুজন সহকারী মহিলা। তখন রাত প্রায় ন’টা বাজে। সময়ের বিবেচনায় তেমন একটা রাত না হলেও গ্রাম হিসাবে তখন প্রায় মধ্যরাত। আশেপাশের বাড়ীর উতসুক কেউ কেউ বাইরে জমায়েত জ্বীনের আলামত দেখার জন্য।
সাদা কাপড়ে মাজেদাকে দেখাচ্ছিল বৈষ্ণবীর মতো। ওর পরিপুষ্ট স্তনদুটো স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছিল। বাচ্চাটা নড়াচড়া করছিল। একে শান্ত করতে দুএকবার হাত উঁচু করতে গিয়ে দেখা যাচ্ছিল হাতের বগলতলা, আর পাঁজরের দুপাশ। মাজেদার খানিকটা লজ্জাও লাগছিল। আবার ভাবলো ফকির বাবাদের সামনে আবার লজ্জা কি। তারা সবাই জিকিরের মতো করতে শুরু করলো- আয়..আ…য়..আ…য়… আয়..আ…য়..আ…য়… এভাবে অনেক্ষণ একঘেয়ে সুরে। মাজেদার প্রায় ঘুম পেয়ে যাচ্ছিল অনেক কষ্টে ঘুম আটকাল। কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যে ছেলেটা ঘুমিয়ে পরলো। ফকির বাবা ইশারায় ছেলেকে শুইয়ে দিতে বললো। মাজেদা বিছানার একপাশে ছেলেকে শোয়ালো। ফকির বাবা আস্তে আস্তে বললো তোর ছেলে ঘুমিয়ে পরেছে তার মানে জ্বীন তোর উপর ভর করতে চায়। তুই এক কোনায় বসে চোখ বন্ধ করে, দুইহাত উঁচু করে মোনাজাতের ভঙ্গি কর। কিছুক্ষণ পরে দেখবি জ্বীন তোর হাত ধরবে। তুই চোখ খুলবি না। চোখ খুললেই সর্বনাস। তুই আর সহ্য করতে পারবি না। চিল্লাচিল্লি করবি, গালিগালাজ করবি। জ্বীন কিন্তু তখন তোরে মারবে। তাই খবরদার চোখ খুলবি না। ঠিক আছে? মাজেদা বলে ঠিক আছে।
মাজেদা বিছানার এক কোনায় বসে, চোখ বন্ধ করে হাত উঁচু করে। ও বুঝতে পারে হাত উঁচু করাতে ওর দুটো হাত, বগলতলা আর পাঁজরের একপাশ আচলবিহীন নগ্ন হয়ে গেছে। কিন্তু ফকির বাবার কথা অনুযায়ী সে হাত নামিয়ে কাপড় ঠিক করার কথা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে জ্বীনের স্পর্ষ অনুভব করতে ব্যস্ত। সারা ঘর জুড়ে সম্মোহনী সুরে শুধু আয়..আ…য়..আ…য়… আয়..আ…য়..আ…য়… ধ্বনী। হঠাত মাজেদা অনুভব করলো কি যেন একটা ওর হাতে ঠেকলো। ও চোখ খুলতে গিয়েও খুললো না। আস্তে করে শুধু বললো বাবা..। ফকির বাবা বললো-
: কি, আইছে?
: কি যেন একটা হাতে লাগতাছে।
: ঠিক আছে কোন কথা কইবি না আর চোখ খুলবি না, তোর সুখের একটা দিনের কথা চিন্তা কর।
মাজেদা দুইহাত জোড় করে জ্বীনের স্পর্ষটা অনুভব করতে লাগলো। কেমন যেন নরম, আবার শক্ত একটা জিনিস। বেশ গরম একটা মোটা লাঠির মতো। ও ধরতে চাইল কিন্তু সাহসে কুলালো না। একসময় স্পর্শটা ওর হাত বেয়ে নিচে নামতে শুরু করলো। ওর কপালে একটা সেই নরম শক্ত গরম অনুভুতি। তারপর গালে, ঠোটেঁ, গলার কাছ হয়ে ঘারের কাছে এসে থামলো। মাজেদার গা ছম ছম করে উঠলো। কিন্তু চোখা খুললো না। বাবার কথামতো ওর সুখের একটা স্মৃতির কথা ভাবতে লাগলো। সুখের স্মৃতি বলতে ওর বাসর রাতের কথাই মনে পরতে লাগলো। সেই রাতে ওর স্বামী নুরুল ইসলাম ওর হাত ধরলো। ঠোটেঁ চুমু খেল। একসময় বিছানায় বসিয়ে বললো চোখ বন্ধ কর, আমি না বলা পর্যন্ত চোখ খুলবা না। বাধ্য স্ত্রীর মতো মরিয়ম চোখ বন্ধ করলো। ওর স্বামী ওকে দুইহাত উচু করতে বললো। মাজেদা তাই করলো। মাজেদার স্বামী ওর ব্লাউজের বোতাম খুলতে শুরু করলো। মাজেদা বুঝতে পারলো, তবে বাধা দিলনা, চোখও খুললো না। ফিসফিস করে কেবল বললো, এই কি করতাছেন। নুরুল বললো, কিছু করতাছিনা খালি দেখতাছি, করমুতো একটু পরে। নুরুল ওর ব্লাউজ খুলে ফেললো। তরপর বুকের আঁচলটা খুলে ফেললো। মাজেদার কেমন যেন সবকিছু বাস্তব মনে হচ্ছে। মনে হচ্ছে সে আসলে ভাবছে না আসলে সত্যি সত্যিই এসব ঘটছে। ওর ভাবতে ভালই লাগছে। ও আবার ভাবতে শুরু করলো- মাজেদার খোলা বুক নুরুলের সামনে। নুরুল মাজেদাকে আস্তে চিত করে বিছানায় শুইয়ে দিল। দুহাত দিয়ে মাজেদার স্তনে হাত বুলাতে লাগলো। কিছুক্ষণ হাত বুলানোর পর সেই হাত চলে গেল পায়ের পাতার দিকে। সেখান থেকে হাতটা ক্রমশ: উপরের দিকে উঠে আসতে শুরু করলো, সাথে শাড়ীটাও। সেই হাত উপরে উঠতে উঠতে এসে থামলো দুই উরুর মাঝ বরাবর গোপন গুহার মুখে। যেখানে নারীর সবচাইতে গোপন মুল্যবান রত্ন লুকিয়ে আছে। কিছুক্ষনের মধ্যেই সেই খনির ধন আহরনের জন্য খনন কাজ শুরু করলো নুরুলের কোদালরূপ আংগুল দিয়ে। ওর শরীরের সকল বাধন যেন খুলে গেল। আলিবাবা চল্লিশ চোরের মতো অনেকগুলো কন্ঠস্বর যেন বলছে, ছিম ছিম খোল যা.. ওর গুহার দেয়াল অনুভব করতে লাগলো আদুরে আঘাত, আর তেলতেলে পিচ্ছিলতা। ওর অসহ্য সুখবোধ হল। বন্ধ চোখ আর্*ও বন্ধ হয়ে সুখনিদ্রায় ডুবে যেতে চাইল। মুখ থেকে নানা রকম সুখের আর্তনাদ বের হতে শুরু করলো আহ্ আ..হ্* ওহ্ ও..হ… উছ উ..ছ। কিছুক্ষণ পর নুরুল আঙ্গুলের কুঠারাঘাত বন্ধ করে বুকের দিকে এগিয়ে এলো। ওর একটা স্তন দুহাতে ধরে বোটাটা মুখে পুরে দিয়ে চুষতে শুরু করলো। মাজেদার অমৃত সুধা পান করার মত সুখানুভুতি হতে লাগলো। ওর সারা শরীর দুমরে মুচরে উঠলো। তখন বিয়ের রাত। বাড়ীর মেহমানরা এখনো আছে। বাড়ীভর্তি মানুষ। মাজেদা আস্তে করে বললো বাইরে লোকজন আছে, এখন থাক। নুরুল বললো, লোকজন থাকলে থাকুক, আমার বিয়াকরা বউরে আমি সোহাগ করি, কার তাতেকি। আর কয়দিন পরে আমার ছুটি শেষ হইয়া যাইব, তাই একটু সময়ও আমি নষ্ট করতে চাইনা। কিন্তু কোথায় যেন একটা গন্ডগোল টের পেল মাজেদা। নুরুল তো ওর একটা স্তনের বোটা চুষছিল, কিন্তু এখন মনেহচ্ছে যেন দুটো স্তনের বোটাই ও চুষছে। কিন্তু এটাতো সম্ভব না। ওর তো আর দুটো মুখ ছিলনা। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে ওর দুটো স্তনের বোটাই যেন কেউ চুষছে একসাথে। সেটা আরও অন্যরকম অনুভুতি। দুটো স্তন একসাথে চোষা, মানে দিগুন সুখ.. এই দিগুন সুখ দুচোখ ভরে দেখার সাধ আটকাতে পারলোনা মাজেদা।
ও সুখনিদ্রা থেকে জেগে উঠলো। চোখ খুলে ওর স্বপ্নভঙ্গ হলো। ওর মনে পরলো ও তো আসলে বাসর রাতে নুরুলের সাথে শুয়ে নেই। ও ফকির বাবাদের সাথে এই ঘরে জ্বীনের স্পর্ষ পাবার জন্য এসেছে। ও সম্বিত ফিরে পেয়ে দেখলো দুজন সহযোগী ফকির বাবা দুহাত দিয়ে ওর স্তনদুটো মুঠো করে ধরে একসাথে চুষে যাচ্ছে। এমনিতেই মেয়েরা স্তন চুষলে সুখানুভব করে, তার ওপর একসাথে দুটো স্তন চুষলে সে সুখানুভূতির মাত্র দ্বিগুন হয়ে য়াওয়ার কথা। এরকম সুখানুভুতি অনেক নারীর জীবনেই হয়তো পাওয়া সম্ভব হয়না। ওর ভালই লাগছিল। কিন্তু স্বপ্ত থেকে বাস্তবে ফিরে যখন এই দৃশ্য দেখলো তখন সব ভুলে গিয়ে মাজেদা চিতকার করে বললো- না………..
ঘরের বাইরে উঠোনে বসে থাকা মাজেদার শাশুড়ি, অন্যান্য উতসুক সবাই ভাবলো মনেহয় জ্বীন এসে পরেছে। চৈত্রের সন্ধায় কোথা থেকে যেন একটা দমকা হাওয়া এসে বাড়ীর গাছপালাগুলোকে একবার নাড়িয়ে দিয়ে গেল। হাসেম চাচা আকাশের দিকে তাকিয়ে কাছে থাকা দু’একজনকে তা দেখালো যার মানে দাড়ায় -এটা জ্বীনের কান্ড। সবাই ভাবলো ফকির বাবা তাহলে কামেল লোক, জ্বীন হাজির করেই ছেরেছে। মরিয়মের গোঙ্গানী আরও বাড়লো, চিতকার করে কিছু একটা বলতে চাইছে, বলতে পারছেনা। ফকির বাবা বলছে- **’’কইছিনা কথা কবিনা, যদি কথা কস তাহইলে মাইরা ফালামু’’- সেইসাথে জোরে মারার শব্দ, মার খেয়ে যন্ত্রনায় কাতর হবার শব্দ।
মাজেদা যখনই চিতকার করে না…. বলতে গেল ফকির বাবা তার খাড়া ধনটা ঢুকিয়ে দিল মাজেদার মুখে। পুরো ধনটা মাজেদার মুখে ঢুকে একেবারে গলার ভেতরে চলে গেল, আটকে দিল মাজেদার কন্ঠ। ফিসফিস করে বলে খবরদার কোন আওয়াজ করবিনা, করলে এমন মাইর লাগামু- বলে ঠাস করে এক থাপ্পর মারে মাজেদার গালে। মাজেদা চিতকার করেনা বটে তবে যন্ত্রনায় কেঁদে ওঠে। ফকির বাবা আবার ফিসফিস করে বলে, ধন চোষ, আবার কামড় দিসনা, কামড় দিলে কিন্তু ওরা দুইজন তোর দুধের বোটা কামড়াইয়া ছিড়া ফালাইবো। তখন স্তন চুষতে থাকা দুইজন স্তনের বোটা একটু কামড়ে দেয়। যন্ত্রনায় মাজেদা আবার চিতকার করে ওঠে। ফকির বাবা তখান জোরে জোরে বলে- আমি যা যা কমু তা শুনবি, বল শুনবি.. মাজেদা যন্ত্রনামাখা কন্ঠে বলে- হ শুনমু শনমু… তয়লে নে এই তবারকটা খা- বলে ধনটা আবার মুখে ঢুকিয়ে দেয়। মাজেদা এবার সুবোধের মতো ধন চুষতে থাকে। ওর স্বামীর ধন ও বেশ কয়েকবার চুষেছে, তবে সেটা এত বড় না। ফকির বাবার ধন দেখে মাজেদা অবাক হয়েছে। পুরুষ মানুষের ধন এত বড় আর মোটা হতে পারে তা ওর জানা ছিলনা! ওর শরীর আস্তে আস্তে ক্লান্ত হয়ে আসলে, হার মানতে শুরু করলো যৌবনের কাছে। মাজেদা ফকির বাবার ধন চুষছে, দুজন সহকারী ওর দুটো স্তনের বোটা চুষেই যাচ্ছে, আর একজন জিহ্বা দিয়ে চেটে দিচ্ছে ওর জোনীমুখ। ওর সার শরীরে যেন বিদ্যুত খেলে যাচ্ছে। শরীরের সকল যন্ত্রপাতি যেন সচল হয়ে গেছে। ও পাগলের মতো বিভিন্ন শব্দ করছে। এখন আর ওর খারাপ লাগছে না, বরং অনেকদিনের অভুক্ত শরীর অতিরিক্ত খাদ্যে ঈদের খুশিতে নেচে বেরাচ্ছে। ফকির বাবা এবার ধনটা মাজেদার মুখ থেকে বের করে আনলো। এতক্ষণে ওটা লোহার দন্ডের মতো শক্ত হয়ে উঠেছে। পাশে বসে বিলাপরত মহিলা দুটোও বুকের আঁচল সরিয়ে স্তনদুটো দোলাচ্ছে। ফকির বাবা মহিলা দুটোর মুখের কাছে ধনটা নিয়ে যেতেই ওরা ধনটা বেশ কয়েকবার চুষে দিল। তারপর মাজেদার গুদ চুষতে থাকা সহকারী ফকিরটিকে সরিয়ে দিয়ে ফকির বাবা মাজেদার দুটো পা ফাকা করে বাম হাতের বুড়ো আঙ্গুল দিয়ে মাজেদার গুদে কয়েকবার ঘষে পিচ্ছিলতা পরীক্ষা করলো। মহিলা দুটো মাজেদার দুই পা দুইদিকে ফাকা করে টেনে ধরলো। ফকির বাবা এবার ওর ধনের মাথাটা মাজেদার গুদের মুখে বসিয়ে আস্তে করে ধাক্কা দিতেই অর্ধেকটা ঢুকে আটকে গেল। এত মোটা আর লম্বা ধনের অর্ধেকটা ঢুকতেই মাজেদার মাথায় রক্ত উঠে গেল। ও চিতকার করে বলে উঠলো, দে হারামজাদা দে, দে তোর তবারক, দে পুরাটা দে… ফকিরবাব এবার ধনটা একটু বাহির করে আবার দিল জোরে ধাক্কা, এবার পুরোটা ধন মাজেদার গুদের ভেতর একেবারে আটোসাটো হয়ে গেথে গেল। মাজেদা গোঙ্গানীর মতো চিতকার করে উঠলো আ…. আ..হ… বাচ্চা হবার আগে নুরুল ইসলামের ধনটাও এভাবে আটোসাটো হতো। কিন্তু বাচ্চা হবার পরে কেমন যেন ঢিলে হয়ে গিয়েছিল। তাই সে নুরুলের চোদাতে কম মজা পেত। কিন্তু আজ ফকির বাবার ধনের সাইজ ওকে আবার কুমারীত্ব ভঙ্গের স্বাদ নতুন করে দিল। ফকির বাবা মাজেদার নিতম্বে চাটি মারে আর জোরে জোরে বলে- আমার কথা শুনবি তো’’ মাজেদা বলে- ****”হ শুনুম..” “এখন থাইকা প্রতি অমাবশ্যায় আমার কাছে হাজিরা দিবি, আমি তোরে তবারক খাওয়ামু” “আইচ্ছা” মাজেদার পাগলপ্রায় অবস্থা। ফকির বাবার ধন ক্রমান্বয়ে উর্ধ্বগতিতে মাজেদার গুদের ভেতরে ঢকছে আর বের হচ্ছে। দুজন সহকারী ওর দুটো দুধ মুঠো করে ধরে বোটা চুষছে অন্যজন যে গুদ চষছিল সে এখন ওর ধনটা ঢুকিয়ে দিয়েছে মাজেদার মুখের ভেতর আর মহিলাদুটো মাজেদার দুই পা দুইদিকে টেনে ধরে দুই উরুর মধ্যে হাত বুলিয়ে দিচ্ছে। সে এক অসহ্য আনন্দ। প্রায় দশ মিনিট একটানা এভাবে চলতে থাকলো। এক পর্যায়ে ফকির বাবা চোদার গতি এত বারিয়ে দিল যে মাজেদা বুঝতে পারলো এক্ষুনি ফকির বাবার কেরামতি শেষ হবে। ঘটলোও তাই। কিছুক্ষনের মধ্যে ফকির বাবার বীর্যস্খলন হয়ে গেল। ফকির বাবা ঝট করে ধনটা মাজেদার গুদের ভেতর থেকে বের করে আনলো। চাপ দিয়ে ধরে রাখা ধন থেকে বেরোবার আগেই দুজন মহিলা এসে ধনটা মুখে নিয়ে চেটেপুটে ভাগাভাগি করে সবটা আচার খাবার মতো খেযে নিল। এবার আরেকজনের পালা। মাজেদা এতক্ষন যার ধন চুষছিল সে এসে ওর ধনটা ঢুকিয়ে দিল মাজেদর গুদের গহীনে। ওর ধনটা ফকির বাবার ধনের মতো এত লম্বা না হলেও মোটা তারচেয়ে বেশি। ওটা এত টাইট হলো যে মাজেদার যোনিমুখ ছিড়ে যাবার উপক্রম হল। ওর ধনের সাইজ অত লম্বা না হওয়ায় ও আরও দ্রুতগতিতে চুদতে পারছে। ও মাজেদাকে উপুর করে ইশারায় কুকুরের ভঙ্গিতে আসন নিতে বললো। তারপর কোমড় ধরে পেছন থেকে দিল রামঠাপ। মহিলাদুটো ওর পাছাদুটো টিপে দিতে লাগলো। স্তনচোষা দুজনের একজন এসে ওর ধনটা মাজেদার মুখে পুরে দিল। মাজেদা দেখলো এটা যেমন লম্বা তেমন মোটা। ও ভয় পেয়ে গেল। এটা সে নিতে পারবে তো। মাজেদার চুলের মুঠি ধরে লোকটা পুরো ধনটা গলা পর্যন্ত ঢুকিয়ে দিয়ে চোদার ভঙ্গি করতে শুরু করলো, যেন এটা খাবার মুখ নয় যোনীমুখ। প্রায় পনের মিনিট ধরে সহকারীটা মাজেদাকে চোদার পর মাল ছেড়ে দিল। এবার তৃতীয়জনের পালা। তৃতীয় লোকটা চিত হয়ে বিছানায় শয়ে মাজেদাকে উপরে বসতে বললো। মাজেদা বললো না না আমি আর পারবো না। এই শুনে ফকির বাবা মাজেদার গালে দিল কশে একটা চর দিয়ে বললো- “আবার বেয়াদবি, তুই না বললি আমার কথা শুনবি” মাজেদা এবার ভদ্র বালিকার মতো ধনের মাথাটা গুদের মুখে লাগিযে বসে পরলো লোকটার উপরে। সাথে সাথে চতুর্থ লোকটা এসে ওর ধনটা ঢুকিয়ে দিল মাজেদার মুখে। চতুর্থ লোকটার ধন মাঝারী ধরনের। মাজেদা চুষতে শুরু করলো, আর তৃতীয় লোকটার তলঠাপ খেতে লাগলো। এভাবে পনের মিনিট চলার পর মাজেদাকে উঠিয়ে দিয়ে লোকটা মাল ছেড়ে দিল মহিলা দুটোর মুখে। এবার চতুর্থ লোকটি মাজেদাকে চিত করে শুইয়ে দিয়ে, পা দুটো ভাজ করে কাধের সাথে ঠেসে ধরে বলের মতো বানিয়ে ফেললো। তারপর ওর ধনটা ঢুকিয়ে দিল মাজেদার গরম গুদে। দশ মিনিট চুদার পর সেও খান্ত দিখ।
বাইরে থেকে সবাই মাজেদার গোঙ্গানীর শব্দে ভাবলো জ্বীন এসে মাজেদার ওপর ভর করেছে। ফকির বাবা ওকে ঝেটিয়ে বিদায় করছে। এবার যদি ভাল হয় ছেলেটা। বেশ বড় রকমের জ্বীনেই ধরেছে ওদের। নইলে ঘন্টাখানেক হযে যায় এখনো জ্বীনকে বিদায় করতে পারছেনা। এমন সময় ডাক পরলো হাসেম মিয়ার। বাবা ডাকছেন- “হাসেম মিয়া দেইখা যাও জ্বীনের কি হাল করছি” হাসেম মিয়া দড়জাটা অল্প একটু ফাকা করে ভেতরে ঢুকে দড়জা বন্ধ করে দেয়।
ভেতরে ঢুকে হাসেম মিয়া দেখলো বাচ্চাটা অঘোরে ঘুমোচ্ছে। ওরা কিভাবে যেন বাচ্চাটাকে ঘুম পাড়ায়। মাজেদা পরে আছে উলঙ্গ অবস্থায়। চোখ বুজে হাপাচ্ছে, সেইসাথে ওর নগ্নবক্ষ ওঠানামা করছে নি:শাসের সাথে। দুই পা দুদিকে ছড়ানো। গুদের মুখটা ইষত ফাকা একটু রসও যেন গরিয়ে পরছে। দেখে হাসেম মিয়ার ধন খাড়া হয়ে গেল। হাসেম মিয়ার অনেক দিনের শখ মাজেদাকে চুদবে। কিন্তু পারেনি, একেতো ওর বয়স একটু বেশি আবার সম্পর্কে চাচা, হোকনা পাড়াতো চাচা। ও বললো- হুজুর, জ্বীন কি গেছে?” – না এখনো যায়নাই। যাওয়ার সময় তোমারে দেখামু বইলাইতো ডাকলাম।
হাসেম মিয়ার কথা শুনে মাজেদা অবাক হয়ে যায়। হাসেম চাচ তাহলে সবকিছুর হোতা। ওর লজ্জা লাগছে। আপন না হলেও সম্পর্কে সে তো চাচা, আর বয়সও বেশি। মাজেদা আবারও চেচালো- “না না, হারামজাদা আবার তুইও আইছস, কুত্তার বাচ্চা” ফকির বাবা মাজেদাকে আবারো কষে একটা চড় মারে, বলে- তুইতো বড় বেয়াদব, তোরে না বলছি আমার কথামত কাজ করতে। মাজেদা চুপ হয়ে যায়, হাসেম মিয়া ধন বের করে এগিয়ে আসে মাজেদার দিকে, শুয়ে পরে ওর ক্লান্ত দেহের উপর, বয়সের ভারে কমজোরী পুরুষাঙ্গটা ঢুকিয়ে দেয় ক্লান্ত, পিচ্ছিল, গরম গুদের গুহায়।

এক অপূর্ব সুন্দর সৃষ্টি

সেদিন সকালে আমার ঘুম ভেঙ্গেছিল সকাল সাড়ে আটটায়। আমার যতটুকু মনে পড়ে হলের জীবনে আমি কোনদিন একটু শান্তি মত ঘুমাইতে পারি নাই। ন’টার বেশি তো কোন দিনই না। ঐদিন এমনিতেই বাহিরে কি একটা বিষয় নিয়ে পোলাপাইন বেশ হাউকাউ লাগাইছিল। তারপর উপর রুমের দরজাটাও খোলা ছিল। আবার এদিকে ছিল রুমের ছোট ভাইটার অত্যাচার। ও তখন ফার্স্ট ইয়ারে ছিল । যতক্ষণ সে রুমে থাকত ততক্ষণ ঘটঘট করে পড়ত । পুরা রুম ফাটায় ফালাইত। কত বুঝাইছি ওরে, “ভাইয়া, একটু আস্তে আস্তে পড়।” কিন্তু কার কথা কে শুনে। ওর নাকি জোরে জোরে না পড়লে পড়া মুখস্ত হয় না। আরে ভাই আমরা কি পড়ি নাই? এত্ত আওয়াজ তো করি নাই। এই কথাগুলা ওর কানের পাশ দিয়াও যাইতো না। মাঝে মাঝে ইচ্ছা হইতো তুইলা একটা আছাড় দেই। কিন্তু পরে আর দেয়ার দরকার হয় নাই। কারণ ওর ঘটঘটানি বন্ধ করার একাটা সুন্দর উপায় বের করেছিলাম।
আমি বিছানায় শোয়া থেকে উঠে বসলাম । আমাকে উঠতে দেখে,শাওন,আমার রুমের সেই ছোট ভাই বলল, “ ভাইয়া,ঘুম ভাঙল?”
চোখ কচলাতে কচলাতে বিরক্তি মিশ্রিত কণ্ঠে বললাম, “হ্যাঁ,ভাঙল। দরজাটা খোলা রাখছো কেন? বাহিরে এত হইচই কিসের?”
–“আরে ভাইয়া,সেই কথাই তো বলতে চাচ্ছিলাম। আমাদের ক্লাস আগামী সাত দিন বন্ধ থাকবে মানে ক্লাস সাসপেন্ড করা হয়েছে।” শাওন দাঁত গুলা বের করে বলল।
আমি ভেতরে ভেতরে ভীষণ খুশি হলাম। গত কয়েকদিন হতে আম্মুকে খুব দেখতে ইচ্ছা করছিল। ভাবছিলাম বন্ধটাতে যাওয়া যাবে চট্টগ্রাম। আমার আম্মা ওখানেই ছিলেন তখন। বাহিরে খুশিটা দেখালাম না। নির্লিপ্ত কণ্ঠে বললাম, “তাই নাকি?”
–হ্যাঁ ভাইয়া,মুনীম স্যার এসে বলে গেলেন এই মাত্র। আপনাকে ঘুমে পেয়ে আর ডিস্টার্ব করেন নাই। আর এই জন্যই দরাজাটা খোলা।
ও হয়ত আমার কাছ থেকে অন্ততঃ একটা হাসি আশা করছিল। কিন্তু আমি সেই একই নির্লিপ্ত কণ্ঠে বললাম, “ভাল।”
এই বলে গেলাম টয়লেটে। ভীষণ হাগা ধরছিল। পেশাবও ধরছিল প্রচণ্ড। আমাদের টয়লেটটা রুম থেকে একটু দূরে ছিল। রুমের সামনের করিডোরটা দিয়ে হেঁটে যাওয়া লাগত। পথে আবার সুমনের সাথে দেখা। ও হল আমার ভাইয়ের মত। সেই ক্লাস ওয়ান থেকে এখনও আমার সাথে তার বন্ধুত্ব আছে। খুব ভালো ছেলে। তখন ও পড়ত আর্কিটেকচারে আর আমি পড়তাম কম্পিউটার সায়েন্সে। ওর ফ্যামিলিও তখন চট্টগ্রাম। দুইজন সবসময় একসাথে যাওয়া আসা করতাম। দেখা হওয়ার সাথে সাথে সুমন আমার দিকে একটা হাসি দিয়ে বলল, “দোস্ত,খালাম্মার লগে দেখা করতে যাবি না?” বুঝলাম ওর কাছে বন্ধের নোটিশটা আগেই চলে এসেছে। ঐদিন ছিল শনিবার। তাই সেদিনই রওয়ানা হলে সাতদিনই আম্মুর সাথে থাকতে পারবো এই ভেবে আমি আর ও দুইজনই ঐ দিনই রওয়ানা দেয়ার প্ল্যান করলাম।
টয়লেট কর্ম শেষ করে যখন রুমে আসলাম তখন দেখি শাওন সেই পুরোনো ঘটঘটানি শুরু করছে। ওরে ডাক দিলাম, “শাওন?”
ও পড়া থেকে মাথা তুলে বলল, “কি ভাইয়া?
–একটা সমস্যা সমাধান করতে পারতেছি না।
–কি সমস্যা?
–একটা সুষম সপ্তভুজ আঁকতে হবে। তাও আবার একটা কম্পাস আর স্কেল দিয়ে,পারবা?
–হ্যাঁ,পারবো।
–তাহলে তুমি আঁক। আঁকা হইলে আমাকে দেখাইও। ঠিক আছে?
–ঠিক আছে।
এই ছেলেটা সব কিছুতেই অনেক চেষ্টা করত। অনেক পরিশ্রম করত। কিন্তু চিন্তা করত জটিল করে। যেটার জন্য ও অনেক সহজ জিনিসও বুঝত না। আমি জানতাম ও আঁকতে পারবে না। এই জন্যই ওরে এটা আঁকতে দিয়েছিলাম। আমার যেই লাভ টা হল সেটা হল ঘটঘটানি বন্ধ। আমি দেখলাম ও কম্পাস আর স্কেল নিয়ে বসতেছে। আমি তো খুশি।
শাওন এমনিতে ভালো ছেলে। সারাদিন পড়াশুনায় ডুবে থাকত। অন্যসব ছেলেরা যা করত ও ঐগুলার কিছুই করত না। ফার্স্টইয়ারের ছেলে গুলা অনেক রক্ত গরম টাইপের হয়। নতুন ভার্সিটি উঠছে,তার উপর ঢাকা শহরের বাতাস। সব কিছু মিলায়া একেবারে রঙিন দুনিয়া। আমাগো হলেই কয়েকটা পোলা ছিল যারা মদ,আফিম,হিরোইন,গাজ� �, আর মাইয়া লইয়া সারাদিন টাল হইয়া থাকত। আমি জানতাম প্রতিটা রুমেই একটা দুটো এরকম থাকেই। আমি যখন প্রথম যাই হলে থাকতে,তখন যেই রুমে ছিলাম সেটাতে দুটো আর্কিটেক্ট ভাইয়া ছিল। দেখতাম সারাদিন টাল হয়ে থাকত। আমারেও কয়েকদিন মদ নিতে কইছিল। নিছিলামও,কিন্তু খাইতে পারি নাই। এত জঘন্য জিনিস মনে হয় আমি এর আগে টেস্ট করি নাই। মদের থেকে মনে হয় মুতও বেশি মজা। আর সিগারেটের গন্ধই সহ্য করতে পারি না,গাঞ্জা তো দূরে থাক। কয়েকদিন অবশ্য পর্ণো মুভি দেখার চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু সেটাও ভালো লাগে নাই। সব গুলা একই রকম। কোন বৈচিত্র নাই। যখন দেখতাম তখন আমার এক্সাইটমেন্টই হইত না। তাই ঐটাও বেশিদিন করতে পারি নাই। হলের সবাই জানত আমাগো রুমে কোন রকমের উল্টাপাল্টা কাজ হইত না। এইজন্য একটা সুন্দর নামও ছিল আমাদের রুমটার। সেটা হল পবিত্র রুম। বুয়েটের জেরুজালেম (পবিত্র নগরী,যারা মুসলমান তারা হয়ত জেনে থাকবেন)। আর আমাগোরে মানে আমারে আর শাওন রে কইত পূত,পবিত্র মানুষ অথবা শিশু। পরে অবশ্য শিশু নামটাই বেশ প্রচলিত ছিল। তবে আমি যে ড্রিংক্স করতাম না তা একেবারে ঠিক না। আমার ওয়াইনটা খুব প্রিয়। আইস ওয়াইনটা বেশি লাইক করি। এখন সপ্তাহে অন্তত একবার এটা টেস্ট করি। আগে মাসে একবারও পাইতাম না। ব্রান্ডের মাঝে লাইক করতাম এলসিনো আর রেড সেভেন। অদ্ভুত জিনিস দুইটা। তবে প্রচুর দাম ছিল তখন। একটা এলসিনো’র বোটল ছিল ৪ থেকে ৫ হাজার টাকা। যেটা ছিল আমার সারা মাসের খরচ। আর পোলাপাইনরাও আনত না। কইত নেশা নাকি জমে না। অবশ্য মাঝে মধ্যে স্যারের বাসায় গেলে খাওয়া যাইত।
একটু পর দেখলাম আমার মোবাইলের লাইটটা একবার জ্বলতাছে একবার নিভতাছে। হাতে নিয়ে দেখি সপ্নার ফোন। সপ্না এখন আমার বউ কিন্তু তখন আমার গার্লফ্রেন্ড ছিল। ও তখন ডি.এম.সি. তে পড়ত। সেকেন্ড ইয়ারে। পরে এফ.সি.পি.এস’ও শেষ করছে। এখন সুন্দর ঘরে বসে আছে। সে নাকি টায়ার্ড হয়ে গেছে। ডাক্তারি করতে পেইন লাগে। এই মেয়েটাকে যখন আমি প্রথম দেখেছিলাম তখনই আমার মনে হয়েছিল মেয়েটার মাথায় কিছু না কিছু ছিট তো আছেই। আর এখনও জীবনের প্রতিটা ডিসিশনে সেটার পরিচয় খুব ভাল ভাবেই দিচ্ছে। তবুও কেন জানি মেয়েটাকে ভাল লাগে। হয়ত মানুষ ভালো এই জন্য।
ফোন রিসিভ করতেই সেই জ্বালাময়ী কণ্ঠ কানে এল।
–হ্যালো,রিশাত,কেমন আছো?
–হ্যাঁ,ভালই আছি,তুমি?
–আমি ভীষণ ভালো আছি। তার উপর তোমার জন্য একটা, না না, অনেকগুলা সারপ্রাইজ আছে, তাই আরও বেশি বেশি ভালো।
–কি সারপ্রাইজ?
–তুমি এক্ষন আমার বাসায় আসো, আসলেই টের পাবা।
–কি টের পাবো, সারপ্রাইজ?
–হুম। তোমার ভার্সিটি খোলা না? ক্লাস শেষ করে আসবা নাকি?
–না,ভার্সিটি বন্ধ হয়ে গেছে। আগামী সাত দিন বন্ধ থাকবে।
–“তাই নাকি?” সপ্না ভীষণ খুশি হয়ে বলল।
সপ্নার এটা আরও একটা সমস্যা। যখন খুশি হয় তখন সেটা অনেক বেশি করে প্রকাশ করে, আবার যখন কষ্ট পায় সেটা যত বড়ই হোক না কেন মতেই কষ্ট বুঝতে দেয় না অন্যকে। এজন্য আমি কয়েকবার মিস গাইডও হয়েছি।
–হ্যাঁ, তাই ভাবতেছি Ctg যামু গা। আম্মুর সাথে দেখা করতে।
–খুবই ভাল, যাও দেখা করে আসো আম্মুর সাথে। তবে আমার একটা রিকোয়েস্ট আছে।
–কি?
–দুটা দিন আমার সাথে থেকে যেতে হবে।
–মানে?
–মানে কিছু না। তুমি সোমবারের টিকেট কাট। বাকিটুকু পরে বুঝাইতেছি।
–বাসায় আংকেল আছে না?
– না নাই। ইমারজেন্সি কলে সিঙ্গাপুর গেছে। আমি একা বাসাতে। প্লিজ আসো।
আংকেল মানে আমার শ্বশুরও ডাক্তার ছিলেন। তখন ছিলেন মেডিকেলের প্রিন্সিপ্যাল, এখন রিটায়ার্ড করছেন । ও হল ওর আব্বু আম্মুর সিঙ্গেল মেয়ে, কোন ভাইবোন ছিল না । আর ওর আম্মুও ছোট থাকতেই মারা গিয়েছিলেন। অতএব বাসাতে একাই ছিল।
–কিন্তু আমি তো আজকেই চলে যাওয়ার প্ল্যান করছি। সুমন আজই চলে যাবে। আমি পরে গেলে একা হয়ে যাবো।
–“সুমন ভাইয়া গেলে গা,যাক গা। দরকার হয় আমি তোমার সাথে যাবো Ctg। প্লিজ আসবা বল, দুইদিনই তো,প্লিজ আসো না।” ও প্যানপ্যান শুরু করল
–দেখি।
– আসতোছ কখন?
– জানি না,একটু পড়তে বসবো। তারপর টিউশনিতে যাব। ওখান থেকে ভালো লাগলে আসবো।
–না, না, ভালো লাগার কিছু নাই। তুমি আসতেছ এটাই ফাইনাল ডিসিশন। আমি আর কিছুই শুনতে চাচ্ছি না।
–তাহলে আসতে আসতে বিকেল হতে পারে।
–নো প্রবলেম। তাইলে দেখা হবে তখন। খোদা হাফেজ, ভালো থাইকো।
–ঠিক আছে, খোদা হাফেজ।
এই বলে আমি কলটা কেটে দিলাম। প্রায় পাঁচ মিনিটের কল ছিল সেটা। এই পাগলীটা যদি আমার জীবনে না আসত তাহলে হয়ত আমি মেয়ে মানুষ কি জিনিসটাই জানতাম না। ওর সাথে পরিচয়টাও হয়েছিল হঠাৎ করে। সেই ঘটনাটা একটু বলি।
আমি গিয়েছিলাম DMC তে একটা ভর্তি ফর্ম তুলতে। সেখানে গিয়ে ফর্মের কিউ দেখে আমারতো মাথা খারাপ হয়ে যাওয়ার অবস্থা। বুদ্ধি করলাম কোন স্টুডেন্টকে হাত করার । তাহলে হয়ত আমার কিউটাতে দাঁড়াতে হবে না। আমি একটা স্টুডেন্টের সার্কেলের পাশে গিয়ে ইন্টারাপ্ট করলাম। তখন মনে হয়েছিল ফ্রেন্ডদের সার্কেল। এক্সকিউজ মি বলতেই সপ্না ঘুরে আমার দিকে তাকাল। আমি পুরা বিষয়টা তাকে বলতেই ও একটা হাসি দিয়ে বলল, “চলেন আমার সাথে।” তখনও আমি জানি না যে আমি DMC’র প্রিন্সিপ্যাল এর মেয়ের সাথে কথা বলতেছিলাম।
অফিস রুমে যাবার পথে ও অনেক কথা বলছিল। আমি শুধু হাঁ হু করছিলাম। সপ্নার চেহারাটা একটু লম্বাটে টাইপের গোল। কিছুটা প্যারাবোলা টাইপের। আর নাকটা খাড়া। যখন ও কথা বলছিল তখন এত দ্রুত হাত দুটো নাড়ছিল দেখে মনে হচ্ছিল ও স্ট্রিট ডান্সের প্র্যাকটিস করছে। আমার এখনও মনে আছে, ঐ দিন ও দুজনের গায়ে হাত লাগিয়ে দিয়েছিল। এজন্য ওকে স্যরিও বলতে হয়েছিল।
সপ্নাকে সুন্দরী বলা যাবে কিনা সেটা আমি জানি না। তবে চেহারাটা দেখে কেমন যেন শান্তি শান্তি লাগে। মনের মাঝে একটা বিচিত্র আনন্দও অনুভূত হয়। এটার কারণ কি সেটা আমি এখন পর্যন্ত বুঝতে পারি নাই। সপ্নার হাইট সাধারণ মেয়েদের থেকে একটু বেশি। কিন্তু আমার থেকে চার ইঞ্চি শর্ট। প্রথম দেখায় ওকে মনে হয়েছিল পাঁচ ফুট পাঁচ হবে হয়ত। পরে জানলাম ও পাঁচ ফুট সাড়ে ছয়। লম্বাই বলা যায়। আমার ফর্মটা কোন ঝামেলা ছাড়াই ও কিনে দিল। এই জন্য থ্যাংকস, ট্যাংকস দিলাম। তারপর ফোন নাম্বারটাও চাইলাম, পরে এমন ফর্ম তুলতে কাজে লাগবে এই ভেবে। কিন্তু কে জানত এই মেয়েই যে আমার বউ হবে?
ফোন নাম্বার চালাচালির পর ক্যাম্পাসে আসলাম। আসতে না আসতেই দেখি সপ্না কল দিছে। বলল ওকে নিয়ে ঘুরতে যেতে। যেই মানুষটা আমার,চার সাড়ে চার ঘণ্টা লাইনে দাঁড়ানোর কষ্ট বাঁচায় দিল তার জন্য মিনিমাম কৃতজ্ঞতা দেখাতে হলেও আমার সেইদিন তার রিকোয়েস্টটা এক্সেপ্ট করা ছাড়া কোন উপায় ছিল না। গেলাম দেখা করতে। সারা দিন ঘুরলাম আমরা। অনেক এনজয় করেছিলাম। এমন করে ও প্রায়ই আমাকে কল দিত আর আমরা ঘুরতে যেতাম। পরে অবশ্য শুধু কৃতজ্ঞতা থেকে যাই নাই, ভালো লাগত তাই যেতাম। আমাদের মাঝে বেশ ভালই একটা রিলেশান বিল্ড আপ করেছিল। কিন্তু কিভাবে যে সেটা প্রেম হয়ে গেল সেটা আমার মাথায় ঢুকে নাই।
একদিন সপ্না আমারে হাউমাউ কইরা কানতে কানতে কয় ও নাকি আমারে ভালবাসে। আমার আসলে বিয়ার আগে প্রেম জিনিসটা ভয় লাগত। পরে দেখা যাবে আমি যেই মেয়েটারে এতদিন ভালবাসতাম হ্যায় আমার ফ্যামিলিরে নেগলেক্ট করতাছে। যেটা আর যেই সহ্য করতে পারুক আর নাই পারুক আমি একদম সহ্য করতে পারি না। আরেকটা কারণ ছিল আমার মা। আমার আম্মু যদি না থাকত তাহলে হয়ত আমি আজকে এত ভালো অবস্থায় থাকতে পারতাম না। সত্যি বলতে কি আমাদের পরিবারটা চলত আমার আম্মার উপর। আব্বু কিছুই করত না। ডালে ডালে জীবন কাটাইত। আর আম্মা আমারে চাকরী কইরা আইন্যা খাওয়াছে,পড়াইছে,বড় করছে। তাই আম্মুরে কষ্ট দিতে এমন কি একটা কথা এদিক সেদিক করতেও খুব ভয় লাগত। আর তাছাড়া এস.এস.সি পরীক্ষায় রেজাল্ট খারাপ কইরা মানে আশানুরূপ রেজাল্ট করতে না পাইরা আম্মুরে খুব কষ্ট দিছিলাম। যদিও ইচ্ছা করে খারাপ করি নাই। হয়ত এটা একটা Irony fate ছিল। কিন্তু তখন আর আম্মুর মুখের দিকে লজ্জায় তাকাইতে পারি নাই। অবশ্য আম্মু কখনও আমাকে বকাঝকা করেছেন বলে আমার মনে পড়ে না,এমনকি আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধেও কখনও যান নাই। তাই প্রেম করলে হয়ত কিছু বলতেন না,তবুও আমার বিয়ে তো আর শুধু আমার বিয়েই না, আম্মুর ছেলেরও বিয়ে। তারও পছন্দ থাকতে পারে। তাই কোন দিন প্রেম ট্রেম করব চিন্তা করি নাই।
কিন্তু এদিকে আবার সপ্নার কান্নাকাটি চলতাছিল। সব ভাইব্বা,চিন্তা কইরা সপ্নারে কইলাম, “প্রেম করতে পারি তবে তোমারে এমন হইতে হইবো যেন আম্মু তোমারেই তার ছেলের বউ হিসেবে পছন্দ করে, আর যদি আম্মা মানা করে তাহলে কিন্তু আমি কিছুই করতে পারুম না।।” ও কইল, “ঠিক আছে।” ব্যাস শুরু হইল আমাগো প্রেম।
এখন আমাগো রিলেশানের সাত বছর চলতাছে। আর বিয়ের দুই বছর আজকে পূর্ণ হইল। এখন সপ্না আম্মার অনেক প্রিয় হয়ে গেছে। সারাদিন দুইজনে অনেক মজা করে। আর আম্মা সুখে আছে বলে আমিও খুশি। যাই হোক এবার আসি কাহিনীতে।
সপ্নার বাসায় ঐদিন গেলাম বিকেল সাড়ে পাঁচটায়। মার্চ মাসের গরম চলছিল। ঐ দিন প্রচন্ড গরমও পড়েছিল। তবে সুন্দর ঝিরঝিরে বাতাস ছিল বিকেলটাতে। গায়ের টি শার্ট টাও ঘামে ভেজা। যার জন্য কিছুটা ঠাণ্ডা লাগছিল । সপ্নাদের ফ্ল্যাটটা ছিল বনশ্রীতে। এখন অবশ্য ওটা ভাড়া দেয়া। ফ্ল্যাটটায় একটুও কার্পণ্য করে নাই ডিজাইনার। বিশাল বিশাল রুম, প্রত্যেকটার সাথে একটা বিশাল ব্যলকনি। এর মাঝে ওদের বাসা আবার বারো তালায়,সেকেন্ড টপ ফ্লোর। মানে আলো বাতাসের কোন অভাব নাই। বাসাটার ইন্টেরিওর ডিজাইনিংটাও খুব যত্ন করে করা হয়েছে। আমার কাছে সবচেয়ে সুন্দর লাগে ওদের ওয়াশরুম গুলা। ফ্ল্যাটটাতে যেরকম টেকনোলজি ব্যবহার করা হয়েছিল সেটা তখন খুব রেয়ার ছিল। আংকেল অনেক শৌখিনও ছিলেন,তার উপর টাকা পয়সার কোন অভাব ছিল না। হয়ত এ জন্যই এত সুন্দর একটা বাসা খুঁজে পেয়েছিলেন। তখন ভাবতাম কবে এমন একটা ফ্ল্যাটের মালিক হতে পারবো। পরে যখন টাকা পয়সা হইছে তখন আর ঐরকম ফ্ল্যাট পাই না। সব কমার্শিয়াল। ঢাকা, চট্টগ্রাম সব খুইজা ফালাইছি কিন্তু পাই নাই। আব্বু মানে আমার শ্বশুর যখন জানলেন ওটা আমার খুব প্রিয় তখন অবশ্য আমাকে ফ্ল্যাটটা দিয়ে দিতে চেয়েছিলেন । কিন্তু লজ্জায় পড়ে মানা করেছিলাম ।
আমি লিফট থেকে নেমে সপ্নাদের বাসায় কল বেল দিতেই ও দরজা খুলল। একটা টি শার্ট আর ট্রাউজার পড়নে ছিল। আমি বাসাতে ঢুকে ব্যাগটা রেখে ড্রইং রূমে সোফাতে গা এলিয়ে দিলাম। ও আমার সামনে এসে মিটমিট করে হাসছিল। আমি এগুলা দেখে দেখে অভ্যস্ত হয়ে গেছি। তাই নির্লিপ্ত ছিলাম।
–কি খাবা?
–দাও না যা আছে,খুব খিদা লাগছে। চারটা টিউশনি শেষ করে আসছি। আগামী কয়েকদিনের পড়াও এডভান্স করে দিতে হইছে। ভালো লাগতেছে না।
–তুমি বেশি সিনসিয়ার। দরকার কি ছিল এত লোড নেয়ার?
–তুমারে আগেও কইছি এখনও কইতাছি যে আমি শুধু টাকার জন্য পড়াই না। আমি যদি ঢিলা দেই তাহলে আমার স্টুডেন্টের ভবিষ্যৎ অন্ধকার।
ও ঠোঁটটাকে একটু বাঁকিয়ে বলল, “আচ্ছা, ঠিক আছে বাবা, বাদ দাও। তোমার জন্য আমি ডাইনিং সাজাইতেছি, তুমি একটু কষ্ট করে হাত মুখ ধুয়ে আসো।”
আমার খুব ঘুম আসছিল তবুও গেলাম ওয়াশরুমে। একটু পর ডাইনিং এ এসে পুরা টাস্কি খেলাম। বারো সিটের একটা ডাইনিং এর আর এক ইঞ্চিও মনে হয় খালি ছিল না। পুরা টেবিলে হাজার রকমের নাস্তা।
“এত নাস্তা খাবে কে?” আমি চেয়ারে বসতে বসতে সপ্না কে বললাম। ও তখন কি একটা আনতে কিচেনে গিয়েছিল। এসে আমার পাশে দাঁড়িয়ে একটা দুষ্ট হাসি হেসে বলল, “কেন আমার হবু বর?”
–না,না, আমি এত গুলা খেতে পারবো না। আমি শুধু কাস্টার্ডটা আর নুডুলসটা খাবো।
–ঠিক আছে,আগে শুরু কর না। বাকিটুকু পরে দেখা যাবে।
খেতে খেতে জানলাম আংকেল বাসাতে আসবেন পনের দিন পর। এই কয়দিন ও বাসাতে একাই। আরও জানলাম আমাকে ওর সাথে প্রায় দুইদিন আর তিন রাত থাকতে হইতেছে।
সন্ধ্যায় আমি সপ্নার রুমে খাটে শুয়ে শুয়ে টিভি দেখছিলাম। ও কিচেনে রাতের খাবার বানাচ্ছিল। ওর রুমটা অনেক সুন্দর করে সাজানো গুছানো। দেখেই বুঝা যায় একটা মেয়ের রুম। ডাবল বেডের বক্স খাট। খাটটা আবার অনেক নরম ছিল। শুইলে পুরা শরীর ঢুকে যায়। বিছানার সামনে একটা সিঙ্গেল কাউচ রাখা। সেটার পাশে আবার একটা হোম থিয়েটার। দেয়ালে রেক্টিংগুলার প্লাজমা টিভি। ২৭ ইঞ্চি হবে মনে হয়। তখনও এই গুলা আমাগো দেশে খুব প্রচলিত ছিল না। আংকেল মাঝে মাঝে বিদেশ গেলে নিয়ে আসতেন । ওর রুমের ডান দিকে মানে পূর্ব দিকে একটা বড় ব্যলকনি ছিল আর থাই গ্লাসের বিশাল জানালা। ওদের ফ্ল্যাটটার সবচেয়ে সুন্দর রুম মনে হয় সপ্নারটাই। রুমের ডিস্টেম্বারের সাথে ম্যাচ করে হালকা গোলাপি রঙের পর্দা লাগান হয়েছিল জানালাতে। পর্দা গুলা আবার খুব মোটা। বিছানার চাদরও হালকা গোলাপি কালারের ছিল। একটা এ.সি ও লাগানো হয়েছিল। যেটাকে ওর রুমে কিছুটা বেমানান লাগছিল । ব্যলকনি,জানালার পর এ.সি’র কোন দরকারই ছিল না। হয়ত ওটাও একটা বিলাসিতা ছিল।
একটু পর ও এসে বলল, “বুজলা, বাসাতে বুয়া নাই। এজন্য সবকিছু নিজের হাতেই করতে হইতেছে। তোমারে সময় দিতে পারতেছি না।” আমি কিন্তু bore হইতেছিলাম না। তারপর বলল, “চা খাবা নাকি কফি?”
আমি বললাম, “চা ই দাও। Deep sugar with light liquor.”
–“ঠিক আছে,আমি আনতেছি। তারপর দুইজনে মিলে গল্প করবো।” এই বলে ও চা আনতে গেল।
আমি স্পোর্টস চ্যানেল গুলা খুজতেছিলাম। HBO Cross করার সময় দেখলাম, টাইটানিক দেখাইতেছে। আমি HBO তে একটু hold করছিলাম। ঠিক ঐ মুহূর্তে সপ্না চা এর মগ হাতে এসে ঢুকল। টিভিতে চোখ দিয়েই চিৎকার করে হাত নাড়তে নাড়তে বাচ্চা মেয়েদের মত বলে উঠল, “টাইটানিক, টাইটানিক আমি দেখবো, আমি দেখবো।” তার হাতে যে চা আছে সেটার কথা সে একদমই ভুলে গেল। ফলে যা হবার তাই হল। খানিকটা চা পড়ে গেল নিচে।
চা খাওয়া হলে আমরা দুইজন এক কাঁথার নিচে লাইট নিভিয়ে জড়াজড়ি করে মুভিটা দেখলাম। কাঁথাটা কিভাবে আসল সেটা একটু বলি। মুভিটা দেখার জন্য নাকি খুব রোমান্টিক পরিবেশ লাগে। সপ্নার কথা। তাই সে তখন এ.সি’তে রুম টেম্পারেচার ২০ ডিগ্রী তে সেট করে দিল। ওর বক্স খাটের ড্রয়ার থেকে একটা কাঁথা বের করে গায়ে দিয়ে আমাকে জড়িয়ে পুরো মুভিটা শেষ করল। আমিও খুব এনজয় করেছিলাম মুভিটা। টাইটানিক আগেও দেখছি এই ঘটনার পরেও দেখছি। কিন্তু ঐ বারের মত মজা পাই নাই।
মুভিটা শেষ করে সাড়ে ন’টার দিকে আমরা খেতে বসলাম। ও কাচ্চি বিরানী রান্না করছিল । অনেক মজা হয়েছিল। খেয়েছিলামও প্রচুর। সপ্না কথায় কথায় বলল ওর আব্বু নাকি রেড সেভেন এনেছে। আর সেটা তখন ওদের ফ্রিজেই ছিল। আমি শুনে তো খুশি। যাক অনেক দিন পরে খাওয়া যাবে। খাওয়া শেষ করে আমরা ফ্রিজ থেকে ওয়াইনের বোটল আর গ্লাস নিয়ে সপ্নার বেডরুমে গিয়ে বসলাম। দুজন মিলে গল্প করছিলাম। তখন বাজে সাড়ে দশটার মত। হঠাৎ কথা উঠল সেক্স নিয়ে ।
–আচ্ছা,রিশাত,তুমি কি পর্ণোমুভি দেখ?
–হ্যাঁ,দেখি মানে দেখার চেষ্টা করেছিলাম কয়েকবার।
–কেন?
–দেখে ভাল লাগে না। সবগুলাই একরকম। কোন ভিন্নতা নাই। একঘেয়ে।
–“তোমার তাহলে ভিন্নতাও দরকার,না?” সপ্না চোখ পাকিয়ে আমার দিকে তাকায় বলল।
আমি সাথে সাথে বললাম, “না ঠিক তা না, It’s just boring. I can’t explain it.”
–বাদ দাও। তোমার মেয়েদের ব্যাপারে কোন ইন্টারেস্ট বা আইডিয়া আছে?
–ইন্টারেস্ট আছে, কিন্তু কোন আইডিয়া প্রায় শূন্যের কোঠায়। তোমার কি ছেলেদের ব্যাপারে আছে ইন্টারেস্ট ?
–আমার তো পড়াশুনাই Human Body নিয়ে। আইডিয়া তো থাকবে এটাই স্বাভাবিক। ছেলেদের নিয়ে প্রচুর ইন্টারেস্টও আছে। আর সেটা আজকে আমি পূর্ণ করবো।
–তোমার কাছে তো এগুলা নতুন না। বই এ ছবি এ আছে, লাশ ঘরে লাশ অবসারভ করতে গিয়ে নিশ্চয়ই দেখছ, তবুও?
–ওমা থাকবে না? ছোট্ট রিশাত কি করে,না করে,কখন দাড়ায়,কখন বসে থাকে,কখন কান্না করে সব কিছুতে ইন্টারেস্ট আছে। সব কিছু দেখবো আজকে।
ওর কথায় আমি হি হি করে হেসে বললাম, “ঠিক আছে, দেইখো।”
–“তুমি দেখবা না কিছু?” ও পাল্টা প্রশ্ন করলো।
–“It’s up to you.” আমি সিম্পলি বললাম। “তোমার দেখাতে ইচ্ছা করলে দেখাবা,দেখব। আর না দেখাতে ইচ্ছা করলে দেখাইয়ো না। সমস্যা নাই।”
–তাহলে তো তোমার দেখার কোন ইচ্ছাই নাই। কোন মেয়ে কি ইচ্ছা করে নিজেকে তার বয়ফ্রেন্ড এর সামনে Nude করে নাকি?
– না আসলে আমি তোমাকে ফোর্স করতে চাচ্ছি না।
–“তাই?” ও আদুরে কণ্ঠে বলল। “খুব মায়া, না ,আমার জন্য?”
আমি কিছুই বললাম না। একটু হেসে গ্লাসটা বেড সাইড টেবল টাতে রাখলাম। ও তখন বিছানার সামনে কাউচটাতে বসা।
–আরেকটু নাও? তোমার না ফেবারিট?
–নাহ। থাক। বেশি খাওয়া ঠিক না। একদিনের জন্য দেড় পেগ যথেষ্ট।
–সেটা অবশ্য ঠিক কথা।
ও আরেকটু খেয়ে গ্লাস আর বোটলটা রেখে আসল। তারপর এসে আমার সামনে দাঁড়াল। কেমন করে যেন একটা হাসি দিল যেটা আমি এর আগে ওর মুখে কখনও দেখি নাই। চোখের মাঝেও যেন অদ্ভুত কি একটা ছিল। তাই ওর চোখের দিকেও তাকাতে পারছিলাম না। ও ওর লম্বা লম্বা আঙ্গুল দিয়ে আমার কাঁধে,ঘাড়ে আস্তে আস্তে টিপে দিতে লাগল। ভালই লাগছিল। কিন্তু পাগলিটা বেশিক্ষন দিল না। একটু পর আমার টি-শার্টটা খুলে ফেলল। বুকের মধ্যে আঙ্গুল চালাতে লাগল। আমি কিছুই বলছিলাম না। ওর চোখে যেন কেমন একটা মাদকতা ছিল। রুম টেম্পারেচার তখনও ২০ ডিগ্রীতেই। তবুও গরম লাগছিল।
ধীরে ধীরে সপ্নার আঙ্গুল আমার প্যান্টের দিকে এগুলো। ও আমার বেল্ট খুলে ফেলল। হুকটাও খোলা হল। এরপর ও আমার সামনে নিচে হাঁটু গেড়ে বসলো। ওর চুল গুলো পেছনে পাঞ্চক্লিপ দিয়ে আটকানো ছিল। চুল গুলা খুব সুন্দর। পিঠ পর্যন্ত লম্বা, আর ইউ কাটা দেয়াছিল তখন। খুব সফট আর সিল্কি চুল। ধরতে খুব ভালো লাগে। আমি বিছানায় বসে ছিলাম তাই ওর দুধগুলো আমার পায়ের সাথে লাগছিল। খুব নরম। আসলে আমি মুভিটা দেখার সময়ই টের পেয়েছিলাম যে ওর সারা শরীরই ভীষণ নরম। আমি বসে ছিলাম এজন্য সপ্নার আমার আন্ডারওয়ারটা ছাড়াতে কষ্ট হচ্ছিল। তাই আমি উঠে দাঁড়িয়ে প্যান্ট, আন্ডারওয়ার সব খুলে Naked হলাম। ও এই ফাঁকে ব্যলকনির দরজাটা লাগিয়ে দিল। পর্দা গুলোও টেনে দিল। তারপর ডিম লাইটটা জ্বালিয়ে,টিউব লাইটটা বন্ধ করে দিল। সেটা আবার পিঙ্ক কালারের হওয়ায় পুরো ঘরটা তখন কেমন যেন অশরীরি লাগছিল। আমি বিছানায় শুলাম। ও রুমের দরজাটাও লাগিয়ে দিল। তারপর গেল এটাচড ওয়াশরুমটাতে। হাতে কি যেন নিয়ে বের হল। আমার বাড়া তখন আবার একটু নেতিয়ে পড়েছিল। আমি ওকে বললাম, “কি আনলা?” ও হেসে বলল, “এটা হল জেল। লুব্রেকেটিং অয়েল। ছোট্ট রিফাতের জন্যে।” ও খাটের উপর উঠে আমার দুপায়ের মাঝে বসে অয়েলটা আমার বাড়াতে মাখিয়ে দিতে লাগল। মাখাতে মাখাতে বলল, “তোমার বাড়ার লোমগুলা কাটতে পারো না?”
আমি পড়ে গেলাম লজ্জায়। একটু বেশিই বড় হয়ে গিয়েছিল। গত চার পাঁচ সপ্তাহ ধরে কাটতে পারি নাই। বললাম, “সময় পাচ্ছি না।”
–থাক আর সময় পেতেও হবে না। আমি নিজেই কেটে দিব।
আমি কিছুই বললাম না। ও আমার বাড়াতে তেল মাখিয়ে খেঁচতে লাগলো। কেমন করে যেন খেঁচতেছিল। আমি কখনও Hand job এ এত মজা পাই নাই। ওর চোখ মুখেও একটা কামার্ত ভাব ছিল। তারপর আমি চোখ বন্ধ করে পুরো ব্যাপারটা অনুভব করতে লাগলাম। একটু পর ও বলল, “Would you like to give your dick into my mouth?”
আমি ওকে কি উত্তর দিব বুজতেছিলাম। কারণ আমার মনে হচ্ছিল হাত দিয়েই বেশি মজা লাগবে। মুখ দিয়ে চুষলে মাল বের হতে চাইলেও ফেলতে পারবো না। এই কথা গুলা আমি ওকে বললাম। ও সাথে সাথে আমার দ্বিধা ভেঙে দিয়ে বলল, “কোন সমস্যা নাই। মাল বের হলে আমার মুখে ফেলে দিয়ো। মাইন্ড করবো না। তুমি শুধু একটু খাটে পা ঝুলিয়ে শোও।” আমি ওর কথা মত খাটের দৈর্ঘ্য বরাবর হাঁটু থেকে পা ঝুলিয়ে শুয়ে রইলাম। ও নিচে হাঁটু গেড়ে আমার বাড়া চুষছিল। সত্যি বলছি আমার তখন মনে হচ্ছিল দুনিয়াতে আমার আর কিছুই দরকার নাই। যা পাবার তা আমি পেয়ে গেছি। অ-নে-ক মজা পাচ্ছিলাম। ও প্রায় পনেরো মিনিট ধরে ছোট্ট রিশাতকে নিয়ে খেলছিল। আমার মালও প্রায় বের হয়ে এসেছিল। কিছুক্ষণ পর টের পেলাম আমার বাড়া প্রায় ফেটে যাচ্ছে। আর ওদিকে ও চুষেই যাচ্ছিলো। মাল না ফেলা ছাড়া কোন উপায় ছিল না। যদিও ও অভয় দিয়েছিল কিন্তু আমার কাছে সংকোচ লাগছিল ওর মুখে মাল ফেলতে। একটু পর অবশ্য এসব চিন্তার অবকাশও পেলাম না। মাল বের হয়ে গেল। ও মাল পড়ার পরও কিছুক্ষণ চুষলো। সব মাল বের হয়ে যাবার পর ও ওয়াশরুমে গিয়ে কুলি করে আসলো। আমার খুব ক্লান্ত লাগছিল। বিয়ের আগে মাল ফেললে আমার মাঝে কেমন যেন একটা ক্লান্তি আর অপরাধবোধ কাজ করত। এটার কারণ আমি জানি না। তবুও লাগত। কিন্তু সেইবার আমার অপরাধবোধটা ছিল না।
ও এসে বলল, “তুমি আজকে অনেক Excited ছিলা,না?
–হুম। তোমাকে অন্য এঙ্গেল থেকে আজকে দেখলাম তো,তাই।
আমার পাশে শুতে শুতে ও একটু হেসে বলল, “কোন এঙ্গেল থেকে?”
–Obviously সেক্সের এঙ্গেল থেকে।
মাল ছাড়ার কিছুক্ষণ পর,এই দশ পনের মিনিট পর আমার বাড়াটা সবসময় প্রমান সাইজ থেকে একটু বেশিই ছোট হয়ে যায়। লম্বায় কানি আঙ্গুলটার মত হয়ে যায়। কথা বলতে বলতে ও আমার বাড়াতে হাত দিল। দিয়েই চমকে শোয়া থেকে উঠে বসে পড়লো। চোখ বড় বড় করে বলল, “তোমার বাড়াটা এত ছোট হয়েছে কিভাবে?”
আমি হেসে বললাম, “মাল ছাড়ার পর এটা একটু ছোট হয়ে যায়।”
ও হাসতে হাসতে বলল, “খুবই মজার জিনিস তো। একটু আগেও আমি দেখলাম প্রায় ছয় ইঞ্চির একটা এত বড় একটা জিনিস। সেটা এখন মাত্র আড়াই ইঞ্চি হয়ে গেল?” ও যেন ভীষণ মজার একটা জিনিস দেখছে এমনভাবে ও ছোট্ট রিশাতকে দেখছিল। আমি কিছুই বলছিলাম না। চুপচাপ বসে ওর কাণ্ডকারখানা দেখছিলাম।
একটু পর বলল, “এটা আবার কখন মাল ফেলতে পারবে?”
–এই আধ ঘন্টা পয়ত্রিশ মিনিট পর।
– আর যদি আমি খেঁচি?
–তাহলেও খুব বেশি লাভ হবে না। চার পাঁচ মিনিট এদিক সেদিক হতে পারে। পুরা টাংকি খালি।
–তোমার স্পার্ম কাউন্ট কিন্তু ভালো। অনেক বেড়িয়েছে।
–তাই নাকি? আমি খেঁচলে তো একটা বোটল এর মুখাও ভরে না।
–তখন তো আর আমি থাকি না। যাকে দেখে তুমি হান্ড্রেড পারসেন্ট এক্সাইটেড হবা।
ও বসা থেকে আবার আমার পাশে শুয়ে পড়ল। মনে হয় টায়ার্ড হয়ে গিয়েছিল। তাই রেস্ট নিচ্ছিল। কিছুক্ষণ চোখ বন্ধ করে শুয়ে রইল। আর আমি পুরো পরিবেশটা এনজয় করছিলাম। একটু পর বলল, “আমাকে দেখবা না?”
–আমি আগেই তো কইলাম It’s up to you ।
ও উঠে বলল, “উঠে বস।” আমি উঠে বসলাম। ঠিক বসলাম না,বাম হাতটা উপরে রেখে ডানকনুই এর উপর ভর দিয়ে আধ শোয়া হয়ে রইলাম। ও উঠে গিয়ে বিছানার ডান পাশে গিয়ে ডিম লাইটটার ঠিক নিচে দাঁড়ালো। হালকা গোলাপি আলো এসে ওর উপর পড়ছিলো। আর ওর চুলে সেটা যেন রিফ্লেক্ট করছিল। ওকে তখন সত্যিকারের সুন্দরী মনে হচ্ছিল আমার কাছে। আমার দিকে তাকিয়ে একটু হেসে মৃদু স্বরে বলল, “তোমার কাছে নারীর সংজ্ঞা কি আমি সেটা জানি না। তবে যতটুকু তোমাকে চিনেছি তাতে তোমাকে অনেক ভালো একটা মানুষ মনে হয়েছে। প্রতিটা ছেলের কাছেই ‘মেয়ে’ নামক শব্দটা একটা ফ্যন্টাসি থাকে। তোমার কাছেও এটা ফ্যন্টাসি আমি জানি। অনেক ছেলেরাই মেয়েদেরকে ভুল বুঝে। তোমার ধারণা কি সেটা আমি জানি না, আজকে আমি তোমার কাছে শুধুই আমি না, আমি তোমার কাছে পুরো নারী জাতিকে রিপ্রেজেন্ট করছি। ধরে নাও এটা আমার প্রতি তোমার ভালবাসার একটা গিফট ।”
এরপর ও আস্তে করে পাঞ্চক্লিপ্টা খুলে ফেলল। ওর চুল গুলা পিঠ পর্যন্ত নেমে গেল। আমি একটাও কথা বলছিলাম না। শুধুই দেখছিলাম । ধীরে ধীরে ও টি-শার্টটা উপরে তুলতে লাগলো। সুন্দর একটা ফর্সা স্লিম পেট আমার চোখের সামনে ফুটে উঠল। আস্তে আস্তে ও টি-শার্ট খুলে ফেলল । দেখলাম ও টি-শার্টটার সাথে ম্যাচ করে ব্রা পড়েছিল। মেরুন কালারের টিশার্টের সাথে মেরুন কালারের ব্রা। খুব সুন্দর মানিয়েছিল। আমি অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইলাম। একটু পর ব্রা টাও খুলে ফেলল। ব্রা খোলার সাথে সাথে ওর দুধ গুলো বেরিয়ে এল। বেশি বড়ও ছিল না আবার ছোটও না। ওর শরীরের সাথে ফিট ছিল। খানিক বাদে ও ট্রাউজারটাও খুলে ফেলল। ভেতরে আবার ম্যাচ করে প্যান্টিও পড়েছিল। কিছুক্ষণ পর ও সেটাও খুলে ফেলল। পুরো নগ্ন অবস্থায় ওকে অন্যরকম সুন্দর লাগছিল যেন স্বর্গের এক অপ্সরী । আমি সত্যিকারের বিমোহিত হওয়ার অনুভূতিটা অনুভব করছিলাম তখন। আমার কাছে মনে হল আমার পুরো জগৎটা ওর সৌন্দর্যের কাছে এসে থমকে দাড়িয়েছে।
ও হাতদুটোকে কোমড়ে রেখে,মাথাটাকে একটু কাত করল একই সাথে ডান পায়ের উপর ভর দিয়ে,শরীরটাকে একটু বাঁকিয়ে দাঁড়ালো । তারপর আমার দিকে হাসিহাসি মুখে তাকিয়ে বলল, “দেখতে কেমন আমি?”
আমি হঠাৎ করে টের পেলাম আমি কথা বলতে চাচ্ছি কিন্তু বলতে পারছি না। আমার গলা যেন কে চেপে ধরেছে। সেটাই মনে হয় বাকরুদ্ধতা। বাকরুদ্ধ আমি অস্ফুট স্বরে বললাম, “অপূর্ব…….।”
ও আমার সামনে কিছুক্ষণ পোজ দিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল। আমার সময়,ঘড়ি,টাইম কিছুই মাথায় ঢুকছিল না। আমি শুধুই তাকিয়ে ছিলাম অবাক বিস্ময় নিয়ে। আমার চেনা সপ্নাকে অচেনা ভাবে দেখছিলাম। ওর এত্ত রূপ আমার চোখে এর আগে কখনও ধরা পড়ে নাই।
আমি কিছুই বললাম না। ও আমার বাড়াতে তেল মাখিয়ে খেঁচতে লাগলো। কেমন করে যেন খেঁচতেছিল। আমি কখনও Hand job এ এত মজা পাই নাই। ওর চোখ মুখেও একটা কামার্ত ভাব ছিল। তারপর আমি চোখ বন্ধ করে পুরো ব্যাপারটা অনুভব করতে লাগলাম। একটু পর ও বলল, “Would you like to give your dick into my mouth?”
আমি ওকে কি উত্তর দিব বুজতেছিলাম। কারণ আমার মনে হচ্ছিল হাত দিয়েই বেশি মজা লাগবে। মুখ দিয়ে চুষলে মাল বের হতে চাইলেও ফেলতে পারবো না। এই কথা গুলা আমি ওকে বললাম। ও সাথে সাথে আমার দ্বিধা ভেঙে দিয়ে বলল, “কোন সমস্যা নাই। মাল বের হলে আমার মুখে ফেলে দিয়ো। মাইন্ড করবো না। তুমি শুধু একটু খাটে পা ঝুলিয়ে শোও।” আমি ওর কথা মত খাটের দৈর্ঘ্য বরাবর হাঁটু থেকে পা ঝুলিয়ে শুয়ে রইলাম। ও নিচে হাঁটু গেড়ে আমার বাড়া চুষছিল। সত্যি বলছি আমার তখন মনে হচ্ছিল দুনিয়াতে আমার আর কিছুই দরকার নাই। যা পাবার তা আমি পেয়ে গেছি। অ-নে-ক মজা পাচ্ছিলাম। ও প্রায় পনেরো মিনিট ধরে ছোট্ট রিশাতকে নিয়ে খেলছিল। আমার মালও প্রায় বের হয়ে এসেছিল। কিছুক্ষণ পর টের পেলাম আমার বাড়া প্রায় ফেটে যাচ্ছে। আর ওদিকে ও চুষেই যাচ্ছিলো। মাল না ফেলা ছাড়া কোন উপায় ছিল না। যদিও ও অভয় দিয়েছিল কিন্তু আমার কাছে সংকোচ লাগছিল ওর মুখে মাল ফেলতে। একটু পর অবশ্য এসব চিন্তার অবকাশও পেলাম না। মাল বের হয়ে গেল। ও মাল পড়ার পরও কিছুক্ষণ চুষলো। সব মাল বের হয়ে যাবার পর ও ওয়াশরুমে গিয়ে কুলি করে আসলো। আমার খুব ক্লান্ত লাগছিল। বিয়ের আগে মাল ফেললে আমার মাঝে কেমন যেন একটা ক্লান্তি আর অপরাধবোধ কাজ করত। এটার কারণ আমি জানি না। তবুও লাগত। কিন্তু সেইবার আমার অপরাধবোধটা ছিল না।
ও এসে বলল, “তুমি আজকে অনেক Excited ছিলা,না?
–হুম। তোমাকে অন্য এঙ্গেল থেকে আজকে দেখলাম তো,তাই।
আমার পাশে শুতে শুতে ও একটু হেসে বলল, “কোন এঙ্গেল থেকে?”
–Obviously সেক্সের এঙ্গেল থেকে।
মাল ছাড়ার কিছুক্ষণ পর,এই দশ পনের মিনিট পর আমার বাড়াটা সবসময় প্রমান সাইজ থেকে একটু বেশিই ছোট হয়ে যায়। লম্বায় কানি আঙ্গুলটার মত হয়ে যায়। কথা বলতে বলতে ও আমার বাড়াতে হাত দিল। দিয়েই চমকে শোয়া থেকে উঠে বসে পড়লো। চোখ বড় বড় করে বলল, “তোমার বাড়াটা এত ছোট হয়েছে কিভাবে?”
আমি হেসে বললাম, “মাল ছাড়ার পর এটা একটু ছোট হয়ে যায়।”
ও হাসতে হাসতে বলল, “খুবই মজার জিনিস তো। একটু আগেও আমি দেখলাম প্রায় ছয় ইঞ্চির একটা এত বড় একটা জিনিস। সেটা এখন মাত্র আড়াই ইঞ্চি হয়ে গেল?” ও যেন ভীষণ মজার একটা জিনিস দেখছে এমনভাবে ও ছোট্ট রিশাতকে দেখছিল। আমি কিছুই বলছিলাম না। চুপচাপ বসে ওর কাণ্ডকারখানা দেখছিলাম।
একটু পর বলল, “এটা আবার কখন মাল ফেলতে পারবে?”
–এই আধ ঘন্টা পয়ত্রিশ মিনিট পর।
– আর যদি আমি খেঁচি?
–তাহলেও খুব বেশি লাভ হবে না। চার পাঁচ মিনিট এদিক সেদিক হতে পারে। পুরা টাংকি খালি।
–তোমার স্পার্ম কাউন্ট কিন্তু ভালো। অনেক বেড়িয়েছে।
–তাই নাকি? আমি খেঁচলে তো একটা বোটল এর মুখাও ভরে না।
–তখন তো আর আমি থাকি না। যাকে দেখে তুমি হান্ড্রেড পারসেন্ট এক্সাইটেড হবা।
ও বসা থেকে আবার আমার পাশে শুয়ে পড়ল। মনে হয় টায়ার্ড হয়ে গিয়েছিল। তাই রেস্ট নিচ্ছিল। কিছুক্ষণ চোখ বন্ধ করে শুয়ে রইল। আর আমি পুরো পরিবেশটা এনজয় করছিলাম। একটু পর বলল, “আমাকে দেখবা না?”
–আমি আগেই তো কইলাম It’s up to you ।
ও উঠে বলল, “উঠে বস।” আমি উঠে বসলাম। ঠিক বসলাম না,বাম হাতটা উপরে রেখে ডানকনুই এর উপর ভর দিয়ে আধ শোয়া হয়ে রইলাম। ও উঠে গিয়ে বিছানার ডান পাশে গিয়ে ডিম লাইটটার ঠিক নিচে দাঁড়ালো। হালকা গোলাপি আলো এসে ওর উপর পড়ছিলো। আর ওর চুলে সেটা যেন রিফ্লেক্ট করছিল। ওকে তখন সত্যিকারের সুন্দরী মনে হচ্ছিল আমার কাছে। আমার দিকে তাকিয়ে একটু হেসে মৃদু স্বরে বলল, “তোমার কাছে নারীর সংজ্ঞা কি আমি সেটা জানি না। তবে যতটুকু তোমাকে চিনেছি তাতে তোমাকে অনেক ভালো একটা মানুষ মনে হয়েছে। প্রতিটা ছেলের কাছেই ‘মেয়ে’ নামক শব্দটা একটা ফ্যন্টাসি থাকে। তোমার কাছেও এটা ফ্যন্টাসি আমি জানি। অনেক ছেলেরাই মেয়েদেরকে ভুল বুঝে। তোমার ধারণা কি সেটা আমি জানি না, আজকে আমি তোমার কাছে শুধুই আমি না, আমি তোমার কাছে পুরো নারী জাতিকে রিপ্রেজেন্ট করছি। ধরে নাও এটা আমার প্রতি তোমার ভালবাসার একটা গিফট ।”
এরপর ও আস্তে করে পাঞ্চক্লিপ্টা খুলে ফেলল। ওর চুল গুলা পিঠ পর্যন্ত নেমে গেল। আমি একটাও কথা বলছিলাম না। শুধুই দেখছিলাম । ধীরে ধীরে ও টি-শার্টটা উপরে তুলতে লাগলো। সুন্দর একটা ফর্সা স্লিম পেট আমার চোখের সামনে ফুটে উঠল। আস্তে আস্তে ও টি-শার্ট খুলে ফেলল । দেখলাম ও টি-শার্টটার সাথে ম্যাচ করে ব্রা পড়েছিল। মেরুন কালারের টিশার্টের সাথে মেরুন কালারের ব্রা। খুব সুন্দর মানিয়েছিল। আমি অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইলাম। একটু পর ব্রা টাও খুলে ফেলল। ব্রা খোলার সাথে সাথে ওর দুধ গুলো বেরিয়ে এল। বেশি বড়ও ছিল না আবার ছোটও না। ওর শরীরের সাথে ফিট ছিল। খানিক বাদে ও ট্রাউজারটাও খুলে ফেলল। ভেতরে আবার ম্যাচ করে প্যান্টিও পড়েছিল। কিছুক্ষণ পর ও সেটাও খুলে ফেলল। পুরো নগ্ন অবস্থায় ওকে অন্যরকম সুন্দর লাগছিল যেন স্বর্গের এক অপ্সরী । আমি সত্যিকারের বিমোহিত হওয়ার অনুভূতিটা অনুভব করছিলাম তখন। আমার কাছে মনে হল আমার পুরো জগৎটা ওর সৌন্দর্যের কাছে এসে থমকে দাড়িয়েছে।
ও হাতদুটোকে কোমড়ে রেখে,মাথাটাকে একটু কাত করল একই সাথে ডান পায়ের উপর ভর দিয়ে,শরীরটাকে একটু বাঁকিয়ে দাঁড়ালো । তারপর আমার দিকে হাসিহাসি মুখে তাকিয়ে বলল, “দেখতে কেমন আমি?”
আমি হঠাৎ করে টের পেলাম আমি কথা বলতে চাচ্ছি কিন্তু বলতে পারছি না। আমার গলা যেন কে চেপে ধরেছে। সেটাই মনে হয় বাকরুদ্ধতা। বাকরুদ্ধ আমি অস্ফুট স্বরে বললাম, “অপূর্ব…….।”
ও আমার সামনে কিছুক্ষণ পোজ দিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল। আমার সময়,ঘড়ি,টাইম কিছুই মাথায় ঢুকছিল না। আমি শুধুই তাকিয়ে ছিলাম অবাক বিস্ময় নিয়ে। আমার চেনা সপ্নাকে অচেনা ভাবে দেখছিলাম। ওর এত্ত রূপ আমার চোখে এর আগে কখনও ধরা পড়ে নাই।
পরে জেনেছিলাম ও নাকি সেই রাতে পাক্কা চল্লিশ মিনিট আমাকে পোজ দিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল। আমি জিজ্ঞাসা করেছিলাম আমাকে ডাক দেয় নাই কেন। ও বলেছিল আমার চেহারা দেখে নাকি ওর মায়া হচ্ছিল। আমাকে দেখে বলে মনে হচ্ছিল আমি একটা Innocent Child । ওরে চল্লিশ মিনিট দাঁড় করায় রাখার জন্য আমি পরে অবশ্য স্যরিও বলেছিলাম।
তারপর ও আমার চোখের দিকে তাকিয়ে আদুরে কণ্ঠে বলল, “স্পর্শ করবে না আমায়?” আমি বলতে চাচ্ছিলাম করবো না। কিন্তু ও যেন আমায় সম্মোহিত করে ফেলেছিল। আমার মুখ দিয়ে বের হয়ে গেল, “করবো।” ও একটা হালকা মিউজিক ছেড়ে দিয়ে আমার কাছে এসে হাত ধরে দাঁড় করিয়ে দিল। আমি উঠে দাঁড়ালাম। ওর শরীরের কাছাকাছি হতেই ওর গা থেকে বডি স্প্রের একটা হালকা সুন্দর স্মেল নাকে আসলো। তারপর কিছুক্ষণ আমরা Ballroom Dance করলাম। সাধারণত এটা করে স্যুট,টাই আর লং স্কাট পইরা। আমরা সে রাতে করলাম সম্পূর্ণ উলঙ্গ হয়ে। অদ্ভুত মজা পেলাম। ডান্স করার সময় ওর শরীরে হাত দিয়ে অনুভব করলাম ওর স্কিনটা অনেক মসৃণ। পুরো শরীরেই একটা পরিচর্যার ছাপ ছিল। প্রায় আধা ঘণ্টা পরে আমি ওকে কোলে নিয়ে বিছানায় শুইয়ে দিলাম। তারপর আমি ওর পাশে শুলাম। তখনও মিউজিকটা বাজছিল। আমি শুয়ে শুয়ে সেটা শুনছিলাম। সপ্না একটু পর গড়িয়ে এসে আমার উপর উঠল। আমি ওকে দুহাতে জড়িয়ে ধরে ওর কপালে একটা চুমু দিলাম। আমার এখনও মনে পড়ে ওকে আমি খুব আলতো করে ধরেছিলাম। আমার কেন জানি মনে হচ্ছিল একটু চাপ খেলেই আমার এই মানুষরূপী পুতুলটা ভেঙে চুরচুর হয়ে যাবে। আমি ওকে চুমু দেবার পর সপ্নাও আমাকে চুমু দিল। এরপর দীর্ঘক্ষন আমরা লিপকিস করলাম একজন আরেকজনকে। ওর দুধ গুলো আমার খুউব ধরতে ইচ্ছা করছিল। কিন্তু মন সায় দিচ্ছিলো না। মনে হচ্ছিল ও মাইন্ড করতে পারে। তাই লিপকিসেই নিজেকে কষ্ট করে বেঁধে রাখলাম। যত না করছিলাম তার থেকে বেশি পাচ্ছিলাম। সপ্না নিজেই একটু পর আমার ডান হাতটা নিয়ে ওর দুধে ধরিয়ে দিল। আমি ওর দুধে হাত দিয়েই আঁতকে উঠলাম। এত্ত নরম শরীরের কোন অংশ হতে পারে আমার ধারনা ছিল না। আমি প্রথমে ওর দুধ গুলোতে হাত বুলাচ্ছিলাম। তারপর আস্তে আস্তে টিপতে লাগলাম। কিছুক্ষণ পর সপ্না আমার উপর থেকে নেমে গেল। আমি তখন ওর উপর উঠবো কিনা ভাবতে লাগলাম। স্বাভাবিক ভাবেই এর আগে কোন মেয়ের উপর উঠার Experience ছিল না। তাই ও ব্যাথা পাবে মনে করছিলাম। কিন্তু পরে দেখলাম ও খুব সুন্দর করে আমাকে absorb করে নিল। আমি ওর ঠোঁটে একটা কিস করলাম। সপ্নাও সাড়া দিল। সপ্নার লিপকিস মনে হয় অনেক প্রিয়। এটা অবশ্য ও আমার কাছে মুখে স্বীকার করে নাই। তবুও এখনও দেখি ও এই লিপকিস কে অনেক বেশি Priority দেয়। Even অফিসে যাবার আগেও একবার আর অফিস থেকে এসেও একবার কিস দিতেই হয়। আসলে দিতে হয়,না বলে,বলা উচিত ও আমার কাছ থেকে আদায় করে নেয়। আমার অবশ্য এটাতে সমস্যা নাই। ও যেটাতে মজা পাচ্ছে সেটা করতে আমার কি প্রবলেম?
সেদিন ও আমাকে অনেকক্ষণ কিস করল। প্রায় পাগলের মত। তারপর যখন ও একটু ঠাণ্ডা হল তখন আমি ওর ঠোঁট থেকে একটু নিচে নামলাম। ধীরে ধীরে ওর গলায়,ঘাড়ে,বুকে কিস করলাম। আমার যতদুর মনে পড়ে আমি কিস করতে করতে ওর নাভিতে এসে থেমে গিয়েছিলাম। ওর চোখ তখন বন্ধ ছিল আর প্রতিটা কিসেই ও শিহরিত হচ্ছিল। এরপর উপরে উঠে ওর দুধগুলো আবার টিপতে থাকলাম। তখন যেন আমি শুনতে পেলাম, ও আমার কানে ফিস ফিস করে বলছে, “Rishat, I love you. Please, make dry my pussy. I can’t put up with it.”
এই প্রথম আমি কিছুটা অসহায় বোধ করছিলাম। কারণ আমার কাছে কনডম ছিল না। আর ওর কাছে থেকে থাকলেও ( যদিও পরে জেনেছিলাম ওর কাছেও কনডম ছিল না) ওর ঐ Climax থেকে তখন ওকে বের করে এনে কনডম কই সেটা জিজ্ঞেস করতে খারাপ লাগছিল । কি করা যায় সেটা ভাবছিলাম। হঠাৎ মাথায় এল ও আমার বাড়া ম্যাসাজ করার জন্য লুব্রেকেটিং অয়েল এনেছিল। সেটা ভাবতেই মাথায় চলে এল ওর কাছে অবশ্যই একটা ডিলডো আছে। না হলে ও লুব্রেকেটিং অয়েল দিয়ে কি করেবে? সাথে সাথে আমি এটাচড ওয়াশরুমে গেলাম। খুজতে গিয়ে শ্যাম্পু, কন্ডিসনার, পেস্ট, ব্রাস, পারফিউম, বডি স্প্রে, হেয়ার অয়েল, অলিভ অয়েল হেন তেন বহুত কিছুই ছিল কিন্তু শুধু ডিলডোটা পাচ্ছিলাম না। কেন জানি খুব হতাশ লাগছিল। আমি পাগলের মত খুঁজতে লাগলাম। কিন্তু পাচ্ছিলাম না। একটু পর বুঝলাম আমার মাথা গরম হয়ে যাচ্ছে। নিজেকে বোঝালাম মাথা গরম করলে পাওয়া যাবে না। তাই মাথা ঠাণ্ডা করে ভাবতে লাগলাম এমন একটা সেক্স টয় আমি কোথায় রাখতাম? ভাবতেই মাথায় এল হাতের কাছে বেড সাইড টেবিলটাতে। আমি ওয়াশরুম থেকে বের হয়ে গেলাম বেড সাইড টেবিলটার কাছে। ওটায় তিনটা ড্রয়ার ছিল। আমি প্রথমটা টান দিলাম। কিন্তু পেলাম না। কিসব হাবিজাবি ছিল । অন্ধকারে ভালো করে খেয়াল করতে পারি নাই । দ্বিতীয়টা টান দিলাম। সেটা মনে হয় খালিই ছিল। তৃতীয়টা টান দিলাম কিন্তু খুলল না। সাথে সাথে আমার বুকটাও ধক করে উঠল। আমি ভাবলাম হয়ত তালা দেয়া, আর যদি তাই হয় তাহলে হয়ত সপ্নাকে আজকে হতাশ হতে হবে অথবা আমাকে রিস্ক নিতেই হবে। কিন্তু আমি আবারও একটা টান দিলাম । খুলল না । তৃতীয়বার একটু লুজ দিয়ে আবার একটা টান দিতেই হঠাৎ করে খুলে গেল। ঐ ড্রয়ারটাতে অনেক জিনিস ছিল। এজন্যই খুলছিলো না। আমি খুঁজতেই একটা ডীলডো আর ভাইব্রেটর পেয়ে গেলাম। আমি এর আগে কখনও ডিলডো দেখি নাই। কিন্তু ঐ প্রথমবার দেখে পুরা তাজ্জব বনে গেলাম। জিনিসটা একটা বাড়ার মত। আবার একটা ভাইব্রেটরও আছে যেটাতে একটা কম্পন তৈরি হয়। পুরা বাস্তব ফিলিংস করার জন্য যা যা দরকার সব কিছুই আছে ঐ টয় টাতে। মেয়েদের এত্ত সুবিধা দেখে আমার পুরা ছেলে জাতির জন্য খারাপ লাগছিল। যাই হোক,আমি দ্রুত ডিলডো হাতে ওয়াশরুম থেকে অলিভ অয়েলটা নিয়ে সপ্নার কাছে আসলাম। এসে দেখি সপ্না চোখ বন্ধ করে শুয়ে আছে। আমি ভাবলাম ঘুমিয়ে গেছে। কিন্তু পরে টের পেলাম ও আসলে তখনও Climax এ ছিল। আমার ডিলডোটা খুঁজে আনতে সময় লেগেছিল প্রায় পনেরো,বিশ মিনিটের মত। এর মাঝেও যে ওর Climax ছিল এটা আমার জন্য বিশ্বাস করতে একটু কষ্ট হচ্ছিল। তারপর আমি ওকে চিত করে বুক নিচে আর পিঠটাকে উপরে দিয়ে শুইয়ে দিলাম। খানিকটা অলিভ অয়েল হাতে নিয়ে ওর ঘাড়ে,পিঠে মাসাজ করতে থাকলাম। একবার শুধু ওকে বললাম, “ভালো লাগছে?”
ও অস্ফুট স্বরে নাক দিয়ে কেমন একটা শব্দ করলো যেটা শুনে আমার মনে হল ওর আরামই লাগছে।
আমি ওকে মাসাজ করে দিতে লাগলাম। পিঠ থেকে আস্তে আস্তে নিচে নামলাম। ওর পাছাটা আমার কাছে খুব ভালো লাগলো। সুন্দর মসৃণ একটা পাছা। মাঝারি একটা ঢেউ উঠে আবার রানের সাথে এসে মিলিয়ে গেছে। মাঝের খাঁজটা অনেক গভীর লাগলো। আরো চিত হয়ে শুবার কারণে ওর পাছাটা অনেক টাইট মনে হচ্ছিল। আস্তে আস্তে ওর পায়ের দিকে নেমে এলাম। অনেক সুন্দর ওর পা দুটো। পা মাসাজ করার সময় চোখ পড়ল ওর গুদের দিকে। আমার চোখ খনিকের জন্য সেখানে আটকে গেল। আমি সেইবার প্রথম কোন মেয়ের গুদ বাস্তবে দেখছিলাম। ওর গুদটাতে একটা নিবিড় যত্নের ছাপ আমার চোখে পড়ল। সুন্দর করে লোম গুলো ছাটা। একেবারে নীট এন্ড ক্লিন। আমি একটু ভালো করে দেখার জন্য ওর পা দুটো আমার দুই কাঁধে নিয়ে মাসাজ করতে করতে ওর গুদটা দেখছিলাম। জিনিসটা কিছুটা একটা মানুষের ঠোঁট আর ওষ্ঠ্য মিলিয়ে যা হয় তাই। আর তার মাঝের ছিদ্রটা সহ দেখে মনে হয় ঠোঁটটা হাসছে। আমি অবাক হয়ে খেয়াল করলাম আমি মাসাজ করছি না, হাঁ করে সপ্নার গুদ দেখছি। পুরো জিনিসটা আমার কাছে খুব সুন্দর লাগলো। গুদটা থেকে একটু একটু করে পানি পড়ছিল। তখন দেখে মনে হয়েছিল ওর অর্গাজম হয়ে গেছে। কিন্তু পরে ভাল করে খেয়াল করে বুজলাম সেটা আসলে অর্গাজমের প্রাইমারী পিরিয়ডে যে রস বের হয় মেয়েদের সেটা। ভিজে পুরা চুপচুপা হয়ে গিয়েছিল সপ্নার গুদটা। সেদিন ও অনেক এক্সাইটেড হয়ে গেছিলো তখন ওর গুদ দেখেই টের পেয়েছিলাম। ওর গুদের কালারটা ওর বডি কালারের মতই ছিল। যেসব পর্ণোমুভি দেখেছিলাম সেগুলোর নায়িকা গুলোর গুদ অনেকটা বডি কালারের সাথে মিলত না। অবশ্য ভালো কোয়ালিটির পর্ণোমুভি হলে সেটা ভিন্ন কথা । তবে আমার ফ্রেন্ডরা যারা মাগী লাগিয়েছিল বা গার্ল ফ্রেন্ডের লগে সেক্স করার Experience ছিল ওরা বলত বাংলাদেশের গুদ নাকি কালা, ইন্ডিয়ার গুদও নাকি কালা। জাপানের গুদ নাকি ধলা। তখন আমার বিশ্বাস হইত না। সপ্নার গুদটা দেখে সেই বিশ্বাসে আরো ভাঁটা পড়ল। পরের দিন সপ্নাকে এই কথা বলতেই ও আমার বন্ধুদের পক্ষ নিয়ে বলল ওরা নাকি ঠিকই বলেছে। যাই হোক কি আর করা। যেহেতু সপ্না আমার সেক্সের গুরু, তাই তার কথাই ঠিক, নির্দ্বিধায় বিশ্বাস করলাম।
ওর পা মাসাজ শেষ করে ওকে সোজা করে শুইয়ে দিয়ে বুকে মাসাজ করতে লাগলাম। বুকে চাপ পড়তেই ওর মুখে কেমন যেন একটা প্রশান্তি দেখতে পেলাম। সেটা দেখে আমি ঐ দিন বেশ কিছুক্ষন ওর বুকে মাসাজ করলাম। দুধ গুলো আলতো করে টিপে দিলাম। আমি যতই টিপছিলাম ওর দুধ গুলো ততই হলুদ ফর্সা থেকে লাল হয়ে যাচ্ছিল। আমি যে শুধু ওর প্রশান্তি দেখেই দুধ টিপছিলাম সেটা একেবারে ঠিক নয়। দুধগুলো টিপতে আমারো ভালো লাগছিল। ও হঠাৎ বলে উঠল, “Dry up my pussy, Please, dry up my pussy.”
নেমে এলাম পায়ের কাছে । ওর Pussy তে কিছুক্ষণ আঙ্গুল দিয়ে Fuck করলাম। কিন্তু দেখলাম ও সেটা সহ্য করতে পারছে না। তাই Fuck করা বন্ধ করে দিয়ে আমি ওর গুদের মাঝে হাত বুলিয়ে দিতে লাগলাম। কারণ Fuck করতে গিয়েই যদি ওর অর্গাজম হয়ে যেত তাহলে পুরো মজাটাই নষ্ট হয়ে যেত এই ভয়ে। কিছুক্ষণ হাত বুলিয়ে আদর করার পর আমি গিয়ে ওর দুই পায়ের মাঝে বসলাম। ডিলডোটা হাতে নিয়ে ওটাতে সামান্য লুব্রেকেটিং অয়েল মেখে ভাইব্রেটর টা অন করে দিলাম। তারপর আস্তে আস্তে আমি ওর গুদের মাঝে সেটা চালাতে থাকলাম। ওর চোখ মুখ দেখে মনে হচ্ছিল ও খুব আরাম পাচ্ছিল। সত্যি কথা বলতে কি ওর গুদটা দেখে আমারই বাড়াটা ঢুকাতে ইচ্ছা করছিল। কিন্তু শুধু কনডম ছিল না, এই ভয়ে ঢুকাতে পারি নাই। হয়ত বেড লাক ছিল । তবে পরের দিনই সপ্না আমার ইচ্ছাটা ওর যৌনজ্ঞানের বদৌলতে কনডম ছাড়াই পূরণ করে দিয়েছিল। আমার সেক্স সম্পর্কে ধারনা কম থাকার জন্যই ঐ দিন কষ্ট করে ডিলডো খুঁজতে গিয়েছিলাম। সেই ঘটনা পরে লিখবো।
তারপর আমি ডিলডোটা নাড়তে লাগলাম আস্তে আস্তে। দেখলাম পুরোটা ওর গুদের ভেতর অদৃশ্য হয়ে গেল। আমি আবার বাহিরে টেনে বের করে আনলাম। আবার ঢুকালাম। এভাবে কিছুক্ষণ করার পর ওর গুদ মাল ছাড়া শুরু করলো। আমি দ্রুত ডিলডো টা বের করে এনে, মুখ দিয়ে চুষতে থাকলাম ওর গুদটা । আমার জিহ্বার নড়াচড়াতেই মনে হয় ও কাতরাতে লাগলো। আর এদিকে আমি জিহ্বার কম্পন বাড়িয়ে দিলাম। ওর মাল কিছু আমার মুখে ঢুকল,কিছু বিছানায় পরে গেলো। স্বাদটা কিছুটা এলসিনোর মত। তবে পুরোপুরি না। মাল ছাড়া শেষ হলে আমি চেটে পুটে সব পরিষ্কার করে গেলাম ওয়াশরুমে। হাত থেকে প্রথমে সপ্নার মাল আমার বাড়াটাতে লাগিয়ে, পিচ্ছিল করে খেঁচতে লাগলাম। সপ্নাকে আর বিরক্ত করলাম না। ও টায়ার্ড ছিল, মাল ছাড়ার পর হয়ত ঘুমিয়েও গিয়েছিল। আমিও দ্রুত মাল খসালাম। তারপর জিনিসপাতি সব গুছিয়ে একটা টাওয়েল দিয়ে ওর গুদটা মুছিয়ে দিলাম।
এরপর ন্যংটোই গিয়ে ওর পাশে শুলাম। কেন জানি ঐদিন Nude Sleep দিতে ইচ্ছা করছিল। আমি শুয়ে ওকে কাছে টেনে বুকে জড়িয়ে ধরলাম। ভেবেছিলাম ও ঘুমিয়ে গিয়েছে। কিন্তু আমি অবাক হয়ে খেয়াল করলাম সপ্না যেন ঘুমের ঘোরেই আমাকে জড়িয়ে ধরছে। তারপর কাঁথা মুড়ি দিয়ে ওকে দুহাতে জড়িয়ে ধরে মনের মাঝে একটা অন্যরকম প্রশান্তি নিয়ে চোখ বন্ধ করলাম। আর প্রায় সাথে সাথেই তলিয়ে গেলাম অতল ঘুমের সাগরে।
রাতে কয়টা বাজে ঘুমিয়েছিলাম সেটা ঠিক খেয়াল ছিল না, তবে সকালে ঘুম ভাঙল যখন,তখন ঘড়িতে প্রায় এগারোটা বাজে। জানালার মোটা পর্দা গুলার কারণে রুমের ভেতরটা তখনও অন্ধকার ছিল । আমার বুকে সপ্না অঘরে ঘুমিয়ে আছে। পুরো শরীরটা আমার গায়ের সাথে লেপ্টে ছিল । আমি ওকে একটু কাছে টেনে ওর মাথায় একটা চুমু দিলাম । আনমনে ওর চুলে হাত বুলাতে বুলাতে মনে হল সত্যিই ‘নারী’ স্রষ্ঠার এক অপূর্ব সুন্দর সৃষ্টি ।